ওয়েব ডেস্ক: ফের আক্রান্ত পুলিস। তারস্বরে মাইক বাজানোর প্রতিবাদ করতে গিয়ে মারমুখী জনতার আক্রমণের শিকার। জনতা-পুলিস সংঘর্ষে রণক্ষেত্র কোচবিহারের দেওচড়াই অঞ্চল। পুলিসের গাড়ি ভাঙচুর। ক্ষুব্ধ জনতাকে হঠাতে পুলিসের লাঠি, গুলি। আহত তিন গ্রামবাসী। জখম ৯ জন পুলিস কর্মী। গ্রেফতার ৫ জন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেওচড়াই বাজার এলাকায় গভীররাত পর্যন্ত মাইক বাজিয়ে অনুষ্ঠানের জের। পুলিস বাধা দিলে বচসায় জড়িয়ে পড়েন কিছু বাসিন্দা। বচসা বাধে তৃণমূল অঞ্চল সভাপতির কবির আলির সঙ্গে। এরপরেই শুরু হয় পুলিসের গাড়িতে ভাঙচুর। পুলিসের রাইফেল কাড়ার চেষ্টা করায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। মারমুখী জনতার রোষের মুখে পিছু হঠতে বাধ্য হয় পুলিস। ঘণ্টা খানেক পর তুফানগঞ্জের এসিডিপিও কুমার গৌতমের নেতৃত্বে বিশাল বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ক্ষুব্ধ জনতাকে হঠাতে লাঠি চালায় পুলিস। বাসিন্দাদের আক্রমণে জখম হন ওসিও। কয়েক রাউন্ড গুলিও চলে। গুলিতে জখম ৩ জন গ্রামবাসী।


আহতদের কোচবিহারের এমজেএন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংঘর্ষে জখম হয়েছেন নয় পুলিসকর্মী, দাবি জেলা পুলিস সুপার সুনীল যাদবের। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জলপাইগুড়ি রেঞ্জের ডিআইজি রাজেশ যাদব ঘটনাস্থলে আসেন। গোটা ঘটনার উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।