পোস্তায় যা বিস্ফোরক মজুত ছিল তাতে গোটা বাজারটাই উড়ে যেত। কিন্তু কীভাবে সবার চোখে ধুলো দিয়ে মজুত হল এই বিস্ফোরক? চব্বিশ ঘণ্টার অর্ন্ততদন্তে তারই সুলুক-সন্ধান। দিনভর সরগরম পোস্তা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সারাদিনই বিকিকিনির হাট। এরমধ্যেই মজুত ছিল প্রায় বারোশো কেজি বিস্ফোরক। যা দিয়ে অনায়াসেই উড়িয়ে দেওয়া যেত গোটা পোস্তা বাজার। চব্বিশ ঘণ্টার অর্ন্ততদন্তে উঠে এসেছে এই মারণ ফাঁদের ইতি বৃত্তান্ত। দেখা যাচ্ছে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসার গোড়াতেই আছে গন্ডগোল। যাকে বলে সর্ষের মধ্যে ভুত। গোড়ায় গণ্ডগোল?


পোস্তা এলাকায় নয় নয় করে শ দুয়েক ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি রয়েছে। যেখানে এসে পৌছয় ভীন রাজ্য থেকে পাঠানো পণ্য। সেই মাল ট্রাকে করে চলে যায় জেলায় জেলায় পাইকারি  ব্যবসায়ীদের কাছে। একইভাবে জেলা থেকে মাল এসে পৌছায় পোস্তায়।  কিন্তু ট্রাকে কী মাল আছে তা বুঝতে হয় চালানের রশিদ দেখেই।  যাচাই করে দেখার কোনও উপায়ই নেই। আর এখানেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন ব্যবসায়ীরা।


এই সুযোগকেই কাজে লাগিয়ে  বেআইনি মাল জেলা থেকে শুরু করে ভীনরাজ্যে পাঠিয়ে দেওয়াও তাই খুব একটা কঠিন নয়। পোস্তাজুড়ে যে বেআইনি ব্যবসার রমরমা তা মানছেন ব্যবসায়ীরাও।


বিপদ সংকেত থাকলেও কেন নিষ্ক্রিয় প্রশাসন? তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।