ওয়েব ডেস্ক: দাগী নেতার পাশে দাঁড়ালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেলের লোহাচুরিতে দোষী সাব্যস্ত তৃণমূল বিধায়ক সোহরাব আলি। সাজাও হয়েছে। এখন জামিনে মুক্ত। যদিও, রানিগঞ্জের সভায় মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, বাম জমানায় ফাঁসানো হয় সোহরাবকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আদালতের রায় বিপক্ষে। সুপ্রিম কোর্টে নির্দেশ বিপক্ষে। কিন্তু, সোহরাবের নেই ভয়। কারণ পাশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৯৫ সালে বার্নপুরে রেলের লোহাচুরি মামলায় অভিযুক্ত সোহরাব আলি। ২০১৫-র ৮ সেপ্টেম্বর সোররাবকে ২ বছরের কারাদণ্ডের সাজা দেন আসানসোলের সপ্তম বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, দুবছরের সাজা হওয়ায় বিধায়ক পদ খারিজ হওয়ার কথা সোহরাবের। বিরোধীরা বারবার দাবি করলেও, সোহরাবের বিধায়ক পদ খারিজ হয়নি। কিন্তু, সুপ্রিম কোর্টের নিষেধাজ্ঞা থাকায় সোহরাবকে ফের টিকিট দেয়নি দল।


ভোটবাজারে সোহরাবের মতোই আরেক বিতর্কিত নেতাকে ক্লিনচিট দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। দুর্গাপুর পশ্চিম কেন্দ্রের তৃণমূল বিধায়ক অপূর্ব মুখার্জি। স্থানীয় মানুষ তো বটেই, অপূর্বর বিরুদ্ধে ক্ষোভের চোরাস্রোত রয়েছে তৃণমূলেই। সেই অপূর্বকে জেতাতে মানুষকে অনুরোধ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী পাশে দাঁড়ালেও, মানুষের সমর্থন কি পাবেন বিতর্কিত তৃণমূল নেতারা? রানিগঞ্জ, দুর্গাপুর পশ্চিমে ঘাসফুলের চাষ কি লাভজনক হবে? উত্তর মিলবে ১৯ মে।