ওয়েব ডেস্ক: অবশেষে দুই ছাত্রীর সার্টিফিকেটে সই করলেন কৃষ্ণনগর উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়। ছাত্রীদের সার্টিফিকেটে সই না করা, পড়ুয়াদের সঙ্গে  দুর্ব্যবহার, অশিক্ষক কর্মীদের সঙ্গে অসহযোগিতা সহ একাধিক অভিযোগে আজ ঘেরাও হন কৃষ্ণনগর উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ মানবী। পরে পুলিসের  উপস্থিতি কলেজ থেকে নিজের বাসস্থানে ফিরে যান তিনি।  পরে সন্ধ্যায় দুই ছাত্রীর সার্টিফিকেটে সই করেন তিনি। ফুল মালার  উচ্ছাস  ছিল।  মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়কে বরণ করে নেওয়ায় কলেজের শিক্ষক, অশিক্ষক, পড়ুয়াদের ছিল না আন্তরিকতার অভাব।  আন্তরিকতার অভাব ছিল না মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়েরও।-----কিন্তু সে সময় অতীত। এখন---


কিন্তু কেন এমন হল। যেদিন যোগ দিলেন কৃষ্ণনগর উইমেন্স কলেজে, মানবী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, কলেজের ছাত্রীদের শিক্ষার  উন্নতির জন্য কোনও কিছুর সঙ্গে সমঝোতা করবেন না। অথচ মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘেরাও করা হল ছাত্রীদের উচ্চাশিক্ষায় সহযোগিতা না করার জন্য কিন্তু অভিযোগ এখানেই শেষ নয়। অভিযোগ, বেশিরভাগ সময়ে কলেজেই থাকেন না অধ্যক্ষ..দরকারি নথি সই করার সময় খুঁজে পাওয়া যায় না তাঁকে। এমনকি কলেজের সিসিটিভি বসানোর জন্যও ছাত্রীদের টাকা ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে, তাঁরও  জবাব দিয়েছেন তিনি। কিন্তু প্রশ্ন , প্রথম রূপান্তরকামী কলেজ অধ্যক্ষ মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে যে উচ্ছাস ছিল সকলের কয়েক মাসের মধ্যে কী এমন হল পাল্টে গেল সব কিছু।