ওয়েব ডেস্ক: নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিত্‍ বিশ্বাসের বিয়ে পঁচিশে নভেম্বর। শুধু তিনি নন একই দিনে বিয়ে হচ্ছে তাঁর ভাইয়ের। বিয়ে বলে কথা। তারপর একই ঘরে দুজনের বিয়ে। তোড়জোড় জোরকদমে। কিন্তু নোট গেরোয় চরম সমস্যায় বিশ্বাস পরিবার। বিয়ের দিন এগিয়ে আসছে কিন্তু টাকার জোগাড় নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিয়ের পিঁড়িতে বসতে গিয়ে বেজায় বিপাকে পড়েছেন নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিত বিশ্বাস। বিয়ে পঁচিশে নভেম্বর। কিন্তু কী করে যে কী হবে তাই নিয়ে  ধন্দে বিধায়ক। কারণ সেই নোট। ভোটের সময় কৃষ্ণগঞ্জে বেশ বাগড়া দিয়েছিল মোদীর বিজেপি। কিন্তু তা বলে বিয়ের সময়? ভোটের সময় না হয় সরাসরি মানুষের কাছে গিয়ে ভোট চাওয়া গেছে। কিন্তু বিয়ের সময় তো আর তা সম্ভব নয়। এদিকে বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হয়ে গেছে। নিমন্ত্রনপর্বও সারা। বায়না দেওয়া হয়ে গেছে। প্যান্ডালের বাঁশও বাঁধা। কিন্তু টাকা মেটাবেন কী করে। কী করেই বা কেনাকাটা করবেন? ভেবে কূল পাচ্ছেন না বিধায়ক।


আরও পড়ুন- মেয়ের বিয়ে, মাথায় হাত, সৌজন্যে নোট বাতিল


খরচ কম হবে বলে একই দিনে দুই ভাইয়ের বিয়ে ঠিক করেছিলেন মা অঞ্জলি বিশ্বাস। দুই ভাইয়ের একজন আবার বিধায়ক। চেনা পরিচিতি তো কম নয়। সব মিলিয়ে নিমন্ত্রিত পাঁচ হাজার। কি যে হবে, মাথায় হাত বিধায়কের মায়ের। বিয়ের খরচ ধরা হয়েছে বারো লাখ। ব্যাঙ্কে জমা টাকা ভেঙে আর লোন করেই সেই খরচ সামলানো হবে বলে ভেবেছিল পাত্র পক্ষ। কিন্তু ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলাই দুষ্কর। কেনাকাটা বাকি। বকেয়া টাকাও মেটানো হয়নি কাউকে।


আরও পড়ুন-  সাবেক ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় 'ইসলামিক উইন্ডো' খুলতে চায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক


দলনেত্রী  নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত খারিজের দাবিতে পথে নেমেছেন। দলীয় আন্দোলন বলে নয়, বাস্তব অভিজ্ঞতার জেরেই নেত্রীর আন্দোলনকে আকুন্ঠ সমর্থন জানিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিত বিশ্বাস।