বেলা ১২টা ৩০: বর্ধমান কোর্টে পৌঁছল এনআইএ-র দল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সকাল ১০টা: বর্ধমানে আরও একটি জঙ্গি ডেরার সন্ধান পেল সিআইডি। গতরাতে বাজেপ্রতাপপুরের হটুদেওয়ানের ওই বাড়ি সিল করে দিয়েছেন গোয়েন্দারা। মাস দেড়েক আগে ওই বাড়ির একতলার দুটি ঘর পাঁচ হাজার টাকায় ভাড়া নেয় শেখ তালেব নামে এক ব্যক্তি। বাড়িওয়ালা মনোহর শেখের কাছে নিজেকে কাপড়ের ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচয় দেয় সে। জানায়, তাদের বাড়ি কীর্নাহারে। দুজন ব্যক্তির সঙ্গে দুই মহিলা ওই বাড়িতে থাকত। তারা কখনও বাইরে বেরতো না। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, দুজন ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে মোটর সাইকেলে করে কোথাও চলে যেত এবং রাতে ব্যাগভর্তি মালপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরত।


বাড়ির মালিক এবং স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তিদের গতিবিধি নিয়ে কারও কখনও সন্দেহ হয়নি। তবে খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পর বাড়িতে তালা দিয়ে বেপাত্তা হয়ে যায় ওই চারজন। ফোনে যোগাযোগ করেও শেখ তালেবের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি বাড়ির মালিক। সন্দেহ হতেই বিষয়টি তিনি পুলিসকে জানান। এরপরই ওই বাড়িতে যান গোয়েন্দারা। বাড়িতে বিছানা ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়নি।  


৯টা ৩০: গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দুই বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল নদিয়ার ধানতলা থানার পুলিস। ধৃত খালিদ মণ্ডল এবং রেহিনা মণ্ডল ধানতলায় এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল। পুলিস জানিয়েছে, ভুয়ো পরিচয়পত্র বানিয়ে বাংলাদেশের কবিচাঁদপুরের বাসিন্দা ওই দুজন আশ্রয় নিয়েছিল। আজ ধৃতদের রাণাঘাট মহকুমা আদালতে তোলা হবে।