ওয়েব ডেস্ক : সরকারি হাসপাতাল। কিন্তু অনুসন্ধান বিভাগ সামলাচ্ছেন বহিরাগতরা। স্ক্যান, এক্সরে, যাবতীয় টিকিট স্লিপ দিচ্ছেন এনারাই। এমনই চিত্র কোচবিহারের এম জে এন হাসপাতালে। কিন্তু কে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন? ক্যামেরা দেখেই হকচকিয়ে গেলেন। দৌড়লেন তাঁর বসের ঘরে। বস আলাদা ঘরে বসেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যানকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ


এম জে এন হাসপাতালের স্টাফ নন। কিন্তু কেন কাজ করছেন সরকারি হাসপাতালে? কে করল নিয়োগ? কে তাঁদের বস? হাসপাতালে কর্মীর অভাব। তাই এই বহিরাগতদের দিয়ে কাজ চালানো হয়। দাবি গ্রুপ ডি কর্মী নিহারকান্তি চৌধুরীর। চা খাওয়ার পয়সা তিনিই দিয়ে থাকেন। আর সবটাই তিনি করেন পাবলিক ইন্টারেস্টে। রোগীদের স্বার্থের কথা ভেবে যে কাজ করার কথা হাসপাতাল সুপারের, সে কাজ করছেন গ্রুপ ডি স্টাফ! হাসপাতাল সুপার বাইরে। তাঁর কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে নিহারকান্তি চৌধুরীর এমন কীর্তিতে রীতিমতো তাজ্জব হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান স্থানীয় বিধায়ক মিহির গোস্বামী।