মাথায় হাত শিলিগুড়ির আনারস চাষিদের
মাথায় হাত শিলিগুড়ির আনারস চাষিদের। ফলন দেদার, কিন্তু বিক্রির বাজারে মন্দা। পাইকারি বাজারে দেড় থেকে দুটাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে আনারস। সরকারি সাহায্যের আশায় এখন দিন গুনছেন ঋণের দায়ে ডুবতে বসা কৃষকরা।আনারসের হাজারো গুন। সেই আনারস নিয়েই মাথা চাপড়াচ্ছেন কৃষকরা। এককথায় লাভের গুড় পিঁপড়েয় খাচ্ছে। দাম না মেলায় কপালে চিন্তার ভাঁজ শিলিগুড়ির বিধাননগরের আনারস চাষীদের।চারা থেকে আনারস ফলাতে গাছ প্রতি খরচ পড়ে ১২ থেকে ১৩ টাকা। সেই আনারসই বাজারে বিক্রি করতে গিয়ে মিলছে দেড় থেকে দুটাকাএশিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম আনারস চাষ হয় শিলিগুড়ি মহকুমার বিধাননগরে। সেখানেই আনারসের এই মন্দা দামে মাথায় হাত চাষীদের। ফসল বেচেই ঋণ মহাজনের টাকা শোধ করেন চাষিরা। টাকা শোধতো দুরের কথা, খরচের টাকা তোলাই এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিধাননগরের কোল্ডস্টোরেজ অবস্থায় শোচনীয়। কোটি টাকা খরচ করে কোল্ডস্টোরেজ হলেও পরিচর্যার অভাবে নাম লিখিয়েছে বাতিলের খাতায়। আনারস থেকে অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাবারের কোম্পানিও দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। প্রশাসনের থেকেও মেলেনি কোনও সদুত্তর। এই পরিস্থিতিতে আনারস কৃষকদের সবথেকে বড় সমস্যা এখন ঋণশোধ। সরকারি সাহায্যই একমাত্র সমস্যার সমাধান করতে পারে বলে মনে করছেন জেলার চাষীরা।
ওয়েব ডেস্ক: মাথায় হাত শিলিগুড়ির আনারস চাষিদের। ফলন দেদার, কিন্তু বিক্রির বাজারে মন্দা। পাইকারি বাজারে দেড় থেকে দুটাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে আনারস। সরকারি সাহায্যের আশায় এখন দিন গুনছেন ঋণের দায়ে ডুবতে বসা কৃষকরা।আনারসের হাজারো গুন। সেই আনারস নিয়েই মাথা চাপড়াচ্ছেন কৃষকরা। এককথায় লাভের গুড় পিঁপড়েয় খাচ্ছে। দাম না মেলায় কপালে চিন্তার ভাঁজ শিলিগুড়ির বিধাননগরের আনারস চাষীদের।চারা থেকে আনারস ফলাতে গাছ প্রতি খরচ পড়ে ১২ থেকে ১৩ টাকা। সেই আনারসই বাজারে বিক্রি করতে গিয়ে মিলছে দেড় থেকে দুটাকাএশিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম আনারস চাষ হয় শিলিগুড়ি মহকুমার বিধাননগরে। সেখানেই আনারসের এই মন্দা দামে মাথায় হাত চাষীদের। ফসল বেচেই ঋণ মহাজনের টাকা শোধ করেন চাষিরা। টাকা শোধতো দুরের কথা, খরচের টাকা তোলাই এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিধাননগরের কোল্ডস্টোরেজ অবস্থায় শোচনীয়। কোটি টাকা খরচ করে কোল্ডস্টোরেজ হলেও পরিচর্যার অভাবে নাম লিখিয়েছে বাতিলের খাতায়। আনারস থেকে অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাবারের কোম্পানিও দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। প্রশাসনের থেকেও মেলেনি কোনও সদুত্তর। এই পরিস্থিতিতে আনারস কৃষকদের সবথেকে বড় সমস্যা এখন ঋণশোধ। সরকারি সাহায্যই একমাত্র সমস্যার সমাধান করতে পারে বলে মনে করছেন জেলার চাষীরা।