অবাধে গাছ কাটা ও চোরাশিকারিদের দৌরাত্ম্যে জঙ্গলমহলে একসময়ে প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল বন্যপ্রাণী। বন দফতর অনেক চেষ্টা করেও আটকাতে পারেনি চোরাশিকার। তবে গ্রামবাসীরা এগিয়ে আসার পর বদলে যায় ছবিটা। জঙ্গলমহলে উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে বুনো শুয়োর, সজারু ও ময়ূরের সংখ্যা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পশুপ্রেমীদের জন্য সুখবর। বেলপাহাড়ির লালজল, বাঁশপাহাড়ি সহ একাধিক জায়গায় বেড়েছে বুনো শুয়োর, সজারু ও ময়ূরের সংখ্যা। জঙ্গলমহলে একসময়ে অবাধে গাছ কাটা ও চোরাশিকারের জেরে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছিল এই সব বন্যপ্রাণী। স্থানীয় গ্রামবাসীরাই তখন এগিয়ে আসেন পরিবেশ রক্ষায়। বুনো শুয়োরের সংখ্যা বাড়ায় খানিকটা বিরক্ত হলেও সজারু ও ময়ূরের সংখ্যা বাড়ায় উতফুল্ল গ্রামবাসীরা।


তবে সজারু, ময়ূরের সংখ্যা বাড়লেও বাড়ছে না হরিণের সংখ্যা। বন দফতরের রক্ষণাবেক্ষনের অভাবকেই এর জন্য দায়ী করেছেন গ্রামবাসীরা। বন্যপ্রাণীর সংখ্যা বৃদ্ধিতে খুশি বনদফতরও। গ্রামবাসীদের পাশাপাশি বন সুরক্ষা কমিটিও ভাল কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ডিএফও।