ওয়েব ডেস্ক: পুজোর ছুটিতে ঘুরতে গিয়ে চরম বিপাকে পর্যটকেরা। টানা ৪৮ ঘণ্টা বৃষ্টি দার্জিলিং পাহাড়ে। একই অবস্থা ডুয়ার্সেও। ঘুরতে গিয়েও লাগাতার বৃষ্টিতে ঘরবন্দি পর্যটকেরা। ছুটি কাটাতে হচ্ছে হোটেল, গেস্ট হাউসের ঘরে বসেই। এদিকে কালিঝোরা এবং গরুবাথানে ধস। কী করে বাড়ি ফিরবেন, তা নিয়ে রীতিমতো চিন্তায় সিকিমে ঘুরতে যাওয়া পর্যটকেরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- রাজ্যের সব খবর


পর্যটকদের ভোগান্তি আকাশ পথেও। দার্জিলিং বা সিকিম পাহাড়, কিংবা ডুয়ার্স। এই তিনটি জায়গায় ঘুরতে যাওয়ার জন্য একমাত্র বিমানবন্দর বাগডোগরা। খারাপ আবহাওয়ার কারণে ব্যাহত হচ্ছে সেই বাগডোগরা বিমানবন্দরের উড়ান। বাগডোগরা থেকে বিমান ছাড়তে দেরি হচ্ছে।  গতকাল গো এয়ারের ৩টি উড়ান বতিল করা হয়। ১৩টি বিমান দেরিতে ছাড়ে। আজও খারাপ আবহাওয়ায় বিমান চলাচলে বিঘ্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অসময়ের বৃষ্টিতে বেড়াতে গিয়ে হতাশ পর্যটকেরা। উদ্বিগ্ন টুর অপারেটররাও।


টানা বৃষ্টিতে ঘোরাল হচ্ছে উত্তরবঙ্গের পরিস্থিতি। জল বাড়ছে তিস্তা, জলঢাকা, ঘীস নদীতে। গজলডোবায় তিস্তার বেশ কয়েকটি লক গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। নিচু এলাকায় জল জমে যাওয়ায় দুর্ভোগে ঘীস বস্তির বাসিন্দারা। জল জমছে শিলিগুড়ি, কোচবিহার, জলপাইগুড়ির নিচু এলাকায়। গরুবাথানে গতকাল ধস নামায় দার্জিলিং এবং সিকিমমুখী বিভিন্ন গাড়ি ঝান্ডি দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। তবে আজ ধস সরিয়ে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে।