ওয়েব ডেস্ক: সাসপেনশন তুলে নিয়ে আরাবুল ইসলাম, কাইজার আহমেদ গোষ্ঠীকে ভোটের আগে বাগে আনার চেষ্টায় সফল তৃণমূল। কিন্তু প্রার্থী হিসেবে রেজ্জাক মোল্লার নাম ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই ভাঙড়ের আকাশে কালো মেঘ।  দলের নির্দেশ মেনে আরাবুল-কাইজার নীরব থাকলেও, রেজ্জাকের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূল কর্মী থেকে গ্রামের সাধারণ ভোটাররা। ভোটের আগে বাধ্য ছাত্রের মত দলের লাইন মানার ব্রত নিয়েছেন আরাবুল ইসলাম, কাইজার আহমেদ। প্রকাশ্যে মুখ খোলা নিষেধ।  নেত্রীর ইচ্ছেতেই ভাঙড়ে প্রার্থী চাষার ব্যাটা। সুতরাং নিরুপায় ভাঙড়ের তাজা নেতারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভাঙড়ে শুরু হয়ে গেছে দেওয়াল লিখন। নেমে পড়েছে আধা সেনাও। কিন্তু ভোটের মুখে ভাঙড় যেন ভেঙে খান খান। ঘটকপুকুর, ভোজের হাট, রাজাপুরের গ্রামে গ্রামে কান পাতলেই আর রাখঢাক করছেন না তৃণমূল কর্মী থেকে শুরু করে গ্রামের সাধারণ  ভোটাররা। রেজ্জাকের বিরুদ্ধে গলা চড়াচ্ছে ভাঙড়। এরইমধ্যে আরাবুল ইসলামের ছায়াসঙ্গী স্থানীয় তৃণমূলের যুবনেতা আব্দুস সানাত মোল্লা শনিবার তৃণমূল ছাড়ার কথা ঘোষণা করলেন। প্রার্থীতালিকা ঘোষণার চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই রেজ্জাকের বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হয়ে ভোটে লড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি।


বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে ভাঙড়ে রবিবার তৃণমূলের দলীয় মিটিং। বেলা তিনটেয়। রেজ্জাক মোল্লা, আরাবুল ইসলাম, কাইজার আহমেদ সবাই থাকবেন দলীয় বৈঠকে। কিন্তু ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্রে অন্তর্ঘাত , ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা যে থেকেই যাচ্ছে।