ওয়েব ডেস্ক: এক্কেবারে নিজের জমি। রয়েছে সরকারি কাগজ, হাইকোর্টের নির্দেশ। তবে তাতে কী এসে যায়। অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের দাদাগিরিতে সেই জমিতে চাষই করতে পারছেন না সবংয়ের চয়ন মণ্ডল। রাজভবন, নবান্নের নির্দেশও কাজ হয়নি। যদিও এসব মানছেনই না সবংয়ের তৃণমূল নেতারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন সই জাল করে অসুস্থ ব্যক্তির চিকিত্সার টাকা হাতানোর অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে!


যত গণ্ডগোল এই সাড়ে ৭ বিঘা জমি নিয়েই। পূর্বপুরুষের জমির অধিকার পেতে হাইকোর্ট পর্যন্ত ছুটেছিলেন সবংয়ের চয়ন মণ্ডল। ২০১২তে হাইকোর্টের রায় দেয়, জমির মালিক মণ্ডল পরিবারই। এর পর সালিশি সভা বসিয়ে সবংয়ের বিষ্ণুপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মাতব্বররাও বলে দেন হাইকোর্টের নির্দেশই মানতে হবে। তবে তাতে কোনও কাজই হয়নি।


দাদাগিরির প্রতিবাদে প্রশাসনের সব দরজায় দরবার করে মণ্ডল পরিবার। রাষ্ট্রপতি ভবন, রাজভবন, নবান্নেও চিঠি দেন তাঁরা। ২০১৫-তে স্থানীয় প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয় রাজভবন। কৃষকের পাশে দাঁড়াতে নবান্ন থেকেও দুবার নির্দেশ যায় সবংয়ে। তবে কোনও নির্দেশই কাজে আসেনি। অভিযোগ এর পর থেকে গ্রামে কার্যত একঘরে করে দেওয়া হয়েছে মণ্ডল পরিবারকে। যদিও মণ্ডল পরিবারের তোলা এই সব অভিযোগের কোনও দায় নিচ্ছেন না স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। একদিকে উদাসীন স্থানীয় প্রশাসন। অন্যদিকে নিজের জমি হাত ছাড়া হওয়ার আশঙ্কা। আতঙ্কে দিন কাটছে সবংয়ের মণ্ডল পরিবারের।


আরও পড়ুন গোডাউনের গেট চাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যুতে উত্তপ্ত ভাঙড়ের পাগলাহাট