গঙ্গাসাগর এখন দারুণ খরচ সাপেক্ষ। তাই সাধুবাবাদের এবার শুধু পুণ্যার্জনই হচ্ছে। প্রণামি সেভাবে পড়ছে না। সাধুদের অনেকেই তাই মোবাইল খুট খুট করে বা গাঁজা টেনেই কাটিয়ে দিচ্ছেন মেলার কটা দিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যুগের পরিবর্তন হয়েছে। প্রযুক্তি আসছে। গৃহত্যাগি সন্ন্যাসীও এখন টেক-স্যাভি। সারাদিনই মোবাইলে খুট খুট করে কেটে যাচ্ছে তাঁর। কাকে এত ফোন করেন সাধু? পুণ্যার্থীরাই বলছেন, কম খরচে গঙ্গাসাগরের পুণ্যার্জন এখন অতীত। আসতে যেতে অনেকটাই খরচ হয়ে যাচ্ছে। তাই সাধু দর্শনে গিয়ে চাল, ডাল বা টাকা খরচ করার মানে খুঁজে পাচ্ছেন না অনেকেই। সাধু আখড়াগুলিও তাই অন্যবারের তুলনায় অনেকটাই ফাঁকা।


পুজোর পর বাজার ভাল হতো এই সময়। যখন মকর সংক্রান্তিতে জমে উঠত গ্রামের হাট। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হাটের জৌলুসও হারিয়ে গিয়েছে। হাট বসলেও কেনাকাটা খুবই কম। মল বা মোবাইল মার্কেটিং করা নতুন প্রজন্মকেও তাই আর খুঁজে পাওয়া মুশকিল হচ্ছে গ্রামের হাটে।