ব্যুরো: দুর্গাপুরে শুরু হল মিষ্টি উত্‍সব। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার প্রসিদ্ধ মিষ্টি নিয়ে মেলায় এসেছেন বিক্রেতারা। মেলায় তেত্রিশটি স্টল বসেছে। মিষ্টি ছাড়াও মেলায় শীতের বিভিন্ন রকম পিঠেও বিক্রি হচ্ছে। পিঠেপুলি উত্‍সব শুরু হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতেও। বিভিন্ন হারিয়ে যাওয়া পিঠে সহ একশ আঠারো রকম পিঠে মিলছে কাঁথির পিঠে মেলা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মকর সংক্রান্তির আর  দিন কয়েক বাকি। সংক্রান্তি আর বাঙালির পিঠে পার্বণ একই মুদ্রার যেন এদিক ওদিক। অবশ্য এবার তেমন শীত পড়েনি। জবুথুবু  শীতে মকর স্নান শেষে ভাজা পিঠের সেই অতীতচারণ এবার বোধহয় তেমন জমবে না। তাতে  খাদ্য বিলাসি বাঙালি কবে দমেছে?  দমেনি, আর  দমেনি বলেই একমাত্র বাঙালিরই রয়েছে প্রিয় খাবার নিয়ে উত্‍সবের মাতামাতি। আর সেই রীতি ধরেই যেন পিঠেপুলি মেলা, মিষ্টি মেলা। মাঘ ছুঁইছুঁই  পৌষ শেষে দুর্গাপুরে ভিয়েন বসিয়েছেন রাজ্যের সব জেলার  সেরা মিষ্টির কারিগররা। মিষ্টি মেলা শুরু হয়েছে দুর্গাপুরে। জলপাইগুড়ির বেলাকোবার চমচমই হোক কিম্বা মুর্শিদাবাদের রসবড়া। বর্ধমানের ল্যাংচার সঙ্গে দাপটে রাজ করছে মিষ্টি মেলায়। মেলায় ভিড়ও তেমন। তেত্রিশটি স্টলে মিষ্টিমুখ করছেন দুর্গাপুরের মিষ্টি রসিকরা।


সমুদ্র ঘেষা কাঁথিতে  মেলা। পিঠেপুলি মেলায় মেলা ভিড়। বাঙলার পুরনো দিনের হারিয়ে যেতে বসা বহু পিঠে নিয়ে মেলা চলছে। কম নয় একশো আঠারো রকমের পিঠে মিলছে কাঁথির পিঠে পুলি মেলায়। কাঁথি পুরসভার উদ্যোগে মেলার আযোজন। উদ্যোগটা যে বেশ ভালোই--বিক্রিবাটার বহর দেখে মালুম হচ্ছে তেমনটাই। তেরো পার্বণেও আর আটছে না।