ওয়েব ডেস্ক: শিক্ষকের মারধরে ছাত্রমৃত্যুর অভিযোগ ঘিরে উত্তাল মুর্শিদাবাদের বড়ঞা। পরিবারের অভিযোগ, শিক্ষকের মারেই  মৃত্যু হয়েছে ছাত্রের। স্কুলের পাল্টা দাবি,  হঠাত্‍ই অসুস্থ হয়ে পড়ে ক্লাস সেভেনের ওই ছাত্র। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে স্কুলের প্রিন্সিপাল এবং আরেক শিক্ষককে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মৃত্যু ঘিরে ধোঁয়াশা!


ক্লাস সেভেনের শামিম মল্লিক। বড়ঞার ডাকবাংলোর আল ইসলামিয়া মিশনের এই আবাসিক ছাত্রের মৃত্যু ঘিরে দানা বেঁধেছে রহস্য।    


শিক্ষকের মারে মৃত্যু?


সোমবারও সুস্থ-সবল শামিমকে স্কুলে পৌছে দিয়েছিলেন তার বাবা। বাড়ি ফেরার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আসে সেই দুঃসংবাদ।


কান্দি হাসপাতালে শামিমকে মৃত ঘোষণা করেন ডাক্তাররা। খুন করা হয়েছে শামিমকে, দাবি পরিবারের। তাঁদের অভিযোগ,স্কুল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তাঁদের জানায়নি পর্যন্ত। ডাকবাংলো মোড়ে তাঁদের সঙ্গে বিক্ষোভ-অবরোধে সামিল হন  এলাকাবাসীরাও। পুলিস এসে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে। স্কুলের তরফে অবশ্য পাল্টা দাবি, কোনও কিছুই লুকনোর চেষ্টা করা হয়নি। শামিম হঠাত্‍ই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তার জেরেই এই মৃত্যু। স্কুল কর্তৃপক্ষ দায় এড়িয়ে যেতে চাইলেও, প্রিন্সিপাল শাহাজাদা আলমামুন এবং এক শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিস। এদিন আদালতে তোলা হলে, ধৃতদের দু দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।