ওয়েব ডেস্ক : স্কোরলাইন ৪৩-০। মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদ হাতছাড়া হল কংগ্রেসের। এদিন ভোটাভুটিতে অংশই নেয়নি কংগ্রেস এবং সিপিএম। ফলে, ফাঁকা মাঠেই এই গোল তৃণমূলের। জয়কে অবৈধ বলে, পরে পাল্টা আক্রমণে নামে কংগ্রেস শিবির। ফল জানাই ছিল। ভোটাভুটি ছিল আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। আজ মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদে হারল কংগ্রেস-সিপিএম। জয়ী তৃণমূল।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিরাজের জেলায় এতদিন দাঁত ফোটাতে পারেনি তৃণমূল। এখন অবশ্য উল্টে গিয়েছে পাশার দান। জেলায় চারদিকে ঘাসফুল ঝড়।  এদিন জেলা পরিষদের সভাধিপতি অপসারণে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে, ৪৩টি ভোট পড়ে তৃণমূলের ঘরে। ভোটাভুটিতে অংশ নেয়নি কংগ্রেস, সিপিএম কোনও পক্ষই। কাজেই অপসারিত হলেন জেলা সভাধিপতি শিলাদিত্য হালদার। এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন সভাধিপতি নির্বাচন করা হবে।


৭০ আসনের মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদ। এক সদস্য বিধায়ক নির্বাচিত হওয়ায় এবং একজনের পদত্যাগের জেরে, এখন জেলা পরিষদে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৬৮। কংগ্রেস-বামেদের ঘর ভেঙে, জেলা পরিষদে তৃণমূলের সদস্য সংখ্যা ৪৩।  
ফলে, ম্যাজিক ফিগার ৩৫ পেরিয়ে আরও ৮টি আসন বেশি রয়েছে তৃণমূলের হাতে। কংগ্রেসের সদস্য সংখ্যা ১৩ এবং সিপিএম ১২।    


তবে, দাবি-পাল্টা দাবি, আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ চলছে-চলবেও। তবে একের পর এক পুরসভা, আর এবার জেলা পরিষদও হারিয়ে এখন অনেকটাই ব্যাকফুটে হাত-হাতুড়ির জোট। ভাঙন জারি রেখে, এদিনও ঘাসফুল শিবিরে নাম লেখান জেলা পরিষদের দুই কর্মাধ্যক্ষ সহ ৭ জন।