ওয়েব ডেস্ক: আজ ঐতিহাসিক সিঙ্গুর দিবস। দশ বছরের দীর্ঘ লড়াইয়ের সফল পরিণতি এসেছে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে। এবার আদালতের নির্দেশ মেনে জমি ফেরতের পালা। ৯ হাজার ১১৭ জন কৃষকের হাতে জমির পরচা তুলে দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৮০০ অনিচ্ছুক কৃষক পাবেন ক্ষতিপূরণের চেক। বিজয় উত্‍সবে পালনে কোনও খামতি রাখছে না প্রশাসন। বেলা দুটোয় পৌছবেন মুখ্যমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিঙ্গুরের জমি অধিগ্রহণই অবৈধ। সুপ্রিম কোর্টের রায়কে অন্যভাবে দেখছে আলিমুদ্দিন। দলের রাজ্য সম্পাদকের মতে, জমি ফেরানোর বিপক্ষে ছিল না তত্‍কালীন বাম সরকারও। কিন্তু সমঝোতায় আসতে চাননি তত্‍কালীন বিরোধী দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাতেই জটিলতা বেড়েছে। রায়ের পরেও জমি ইস্যুতে জটিলতা কাটবে না বলেই দাবি তাঁর।


এক দশক ধরে খবরের শিরোনামে সিঙ্গুর। টাটাদের জন্য বামফ্রন্ট সরকারের জমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে, সিঙ্গুর থেকে টাটার বিদায়। বিভিন্ন সময়ে নানা ঘটনা, নানা ঘাত-প্রতিঘাতের সাক্ষী এই সিঙ্গুর। দেখে নেওয়া যাক, সেই সব ঘটনাপ্রবাহ।


এক দশক আগেও তাকে কেউ চিনত না। ছিল হুগলির অখ্যাত জনপদ। গত দশ বছরে সেই জনপদের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে অনেক ঝড়ঝাপটা। দুহাজার ষোলর একতিরিশে অগস্ট সে নিজেকে আবার নতুন করে খুঁজে পেয়েছে। আজ সে তৃপ্ত।  মাটির সম্মানে গর্বিত।


আজ লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত হবে সিঙ্গুরে। সভামঞ্চের জন্য সানাপাড়া থেকে সিংহের ভেড়ি, বন্ধ রাখা হয়েছে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের বর্ধমানমুখী রাস্তা। ওই অংশে আজ গাড়ি চলবে কলকাতামুখী লেন দিয়ে। গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হবে দিল্লি রোড দিয়েও। তাতেও কি এড়ানো যাবে যানজট?