ওয়েব ডেস্ক: চৈত্রেই চিত্‍ করে দিচ্ছে গরম। কী হবে বৈশাখে? ভোট, রাজনীতি থেকে দুর্নীতি। সব আলোচনাকে  পিছনে ফেলে দিয়েছে গরম। আজ কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর্দ্রতা বাড়ায় বেড়েছে অস্বস্তি। রবিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় ফের তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এপ্রিলের শুরুতেই দাপুটে ব্যাটিং সূর্যের। ৯টা থেকেই চাঁদিফাটা পরিস্থিতি। বেলা বাড়তেই শুনশান পথঘাট। ময়দানে অলস দুপুর কাটাচ্ছেন কেউ। মজা পুকুরে জলের খোঁজে তৃষ্ণার্ত কাক। পানীয়ের ঠেলায় ভিড়। বৃহস্পতিবারই ৪০ ছাড়িয়েছে কলকাতার তাপমাত্রা। শুক্রবারও গরমের স্ট্রাইক রেটে খুব একটা হেরফের নেই। আর্দ্রতা প্রায় তলানিতে। এতে অস্বস্তিসূচক কম। কিন্তু, তাপমাত্রাই কাহিল করে দিচ্ছে। কেন এমন পরিস্থিতি? আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, বায়ুমণ্ডলের উপরের স্তরের ঠাণ্ডা বাতাস অদৃশ্য দেওয়াল তৈরি করে রেখেছে। ভূপৃষ্ঠের উত্তাপ উপরে উঠতে না পারায় বর্জ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হচ্ছে না। কালবৈশাখী কিংবা ভালমতো ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা এখনই নেই। শুক্রবার সকালে শহরে যে হাল্কা বৃষ্টি হয়েছে তা স্থানীয়ভাবে মেঘ সৃষ্টির ফল।


জেলাগুলোর পরিস্থিতিও একইরকম। পারদ চড়ছে চড়চড়িয়ে। বৃহস্পতিবার দেশে উষ্ণতম জেলা ছিল বাঁকুড়া। শুক্রবারও গরমে স্তব্ধ ছিল জঙ্গলমহলের জনজীবন। পশ্চিমাঞ্চলে তাপপ্রবাহ চলবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বীরভূম, হাওড়া, হুগলিতেও দিন কেটেছে কষ্টে।