ওয়েব ডেস্ক: রাজ্যের জেলায় জেলায় বাড়ছে অজানা জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা। মিলছে ডেঙ্গুর জীবানুও। মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। কিন্তু প্রশাসনিক স্তরে সেইরকম হেলদোল চোখে পড়ছে না। পুজোর আগে থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে অজানা জ্বরে রোগী ভর্তির ঘটনা ঘটলেও সেই অর্থে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন আগামী চব্বিশ ঘণ্টায় রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা


কোনও সোরগোল নেই। প্রায় নিশব্দেই রাজ্যের প্রায় সব জেলাতেই অজানা জ্বরে আক্রন্তের সংখ্যা বাড়ছে। নদিয়ার শান্তিপুরের পর মালদা ও জলপাইগুড়ির মালবাজারেও বহু মানুষ অজানা জ্বরে আক্রান্ত। মালবাজারের বাগ্রাকোট এলাকায় অজানা জ্বরে মৃত্যু হয়েছে একজনের, আক্রান্ত দুশোরও বেশি। বাগ্রাকোটের টপ লাইন ও বিডিআর বস্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলছে।বাগ্রাকোটের টপ লাইনের বাসিন্দা রতন মঙ্গর গত আটদিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত। তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শনিবার। কিন্তু বাঁচানো যায়নি গভীর রাতে মৃত্যু হয় তাঁর।


আরও পড়ুন অ্যাপোলো হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে তেরো বছরের কিশোর


স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গ্রামে গ্রামে মানুষ জ্বরে আক্রান্ত। অথচ বাগানগুলিতে কোনও মেডিক্যাল ক্যাম্প নেই। হাসপাতালে নেই ওষুধ। নালা-নর্দমা গুলি পরিস্কার করা হচ্ছে না। এলাকায় মশার উপদ্রব বেড়েছে, কিন্তু প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। এদিকে মালদায় অজানা জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের চিকিত্‍সা করতে হিমসিম খাচ্ছেন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিত্‍সকরা। প্রতিদিনই মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রচুর জ্বর আক্রান্ত রোগী আসছেন চিকিত্‍সা করাতে। রক্ত পরীক্ষা করে বহু রোগীকে ভর্তি করতে হচ্ছে হাসপাতালে। ইংরেজবাজার পুরসভার পাঁচটি ওয়ার্ডে খোলা হয়েছে ফিভার ক্যাম্প। মালদা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রের খবর জেলায় চব্বিশ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত। অজানা ভাইরাসে জন্য জ্বরাক্রান্ত হাজারেরও বেশি।


আরও পড়ুন অবশেষে বারমুডা ট্রায়াঙ্গালের রহস্যের সমাধান হল