ওয়েব ডেস্ক: কথায় বলে, জলই হল জীবন। কিন্তু দুর্গাপুরে এখন সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ এই জলই। এক মাসের ওপর পরিশোধনাগারে জলের গুণমান পরীক্ষা হচ্ছে না। কারণ, কেমিস্ট নেই। যে জল সরবরাহ হচ্ছে তা কতটা খাওয়ার যোগ্য? উঠছে এ প্রশ্নই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জল নিয়ে জেরবার অবস্থা দুর্গাপুর পুরসভায়। কোনওরকম পরীক্ষানীরিক্ষা ছাড়াই জল সরবরাহ করা হচ্ছে। কেউ কিছুই বলার নেই। ১৯৯৮-য়ে কোকওভেন থানার রাতুরিয়ায় উদ্বোধন হয় এই পরিশোধনাগারের। জল পরিশোধন ক্ষমতা চোদ্দো মিলিয়ন গ্যালন।


দামোদর নদ থেকে জল আসে পরিশোধনাগারে। সেখান থেকে জল পরিশুদ্ধ করে পাম্পের মাধ্যমে বিভিন্ন জলাধারে পাঠানো হয়। এরপরই জল পৌছে যায় শহরের বিভিন্ন অংশে।
বাম আমল থেকে এই পরিশোধনাগার পরিচালনার বরাত দেওয়া হয় বেসরকারি সংস্থাকে।  এখনও তাই চলছে। শুধু জল পরিশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক ও অন্যান্য উপকরণ সরবরাহ করে পুরসভা।


আগের কেমিস্ট চাকরি ছেড়ে যাওয়ার পর, নতুন কাউকে এখনও নিয়োগ করাই হয়নি। যাকে দিয়ে আপাতত কাজ সারা হচ্ছে, তাঁর যোগ্যতা নিয়ে রয়েছে বড়সড় প্রশ্ন।  


জল নিয়ে ছেলেখেলা! পরীক্ষানীরিক্ষা ছাড়া সরবরাহ করা জলই এখন খাচ্ছেন দুর্গাপুরের মানুষ। .....এর ভবিষ্যত্‍ কী? জীবন কি এতই ফেলনা!