ওয়েব ডেস্ক: চার বছরের প্রেম। তারপর বিয়ে। তাতেও পণের ছায়া। বধূহত্যার অভিযোগ। এবার দত্তপুকুর থানার কাসিমপুর গ্রামে। পাশাপাশিই বাড়ি কৃষ্ণা দত্ত ও সুমন ঘোষের। প্রায় চার বছর ধরে প্রেম-পর্ব চলার পর, বিয়ে করেছেন সবে চার মাস। গতকাল শ্বশুরবাড়িতেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় কৃষ্ণার। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, এটি আত্মহত্যা নয়, খুন। পণের দাবিতে অত্যাচার চলত কৃষ্ণার ওপর। এঘটনায় মৃতার স্বামী-শ্বশুর-শাশুড়ি এবং ননদকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন বাড়িতে মোমো তৈরির সবথেকে সহজ পদ্ধতি


অন্যদিকে, পাড়ভাঙা বেনারসি এখনও আলমারিতে ওঠেনি। বিয়ের বয়স মাত্র সাতদিন। তার পরেই অস্বাভাবিক মৃত্যু হল এক মহিলার। এটি বাগুইআটির অশ্বিনীনগরের ঘটনা। শ্বশুরবাড়ি থেকে উদ্ধার হয় গৃহবধূর ঝুলন্ত দেহ। মৃতের নাম কাজল দাস। মহিলার পরিবারের অভিযোগ, দিন সাতেক বিয়ে হয়েছে, তাতে কী! বিয়ের পর থেকেই শুরু হয়েছিল দাম্পত্য অশান্তি। ঘটনায় খুনের অভিযোগ এনেছে মহিলার পরিবার। মহিলার স্বামী লিন্টন দাস, শ্বশুর নারায়ণ দাস, শ্বাশুড়ি কৃষ্ণা দাসকে আটক করেছ পুলিস। ১৩ ডিসেম্বর সোদপুরের কাজল বর্মনের সঙ্গে বিয়ে হয় বাগুইআটির বাসিন্দা পেশায় ইঞ্জিনিয়ার লিন্টন দাসের। 


আরও পড়ুন খেজুরের গুণাগুণগুলি অবশ্যই জেনে রাখুন