ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে সম্বল খুঁজছে গোরাবাজার, অগ্নিকাণ্ডের দায় ঝাড়তে ব্যস্ত পুরসভা

রবিবার ভোর রাত দেড়টা নাগাদ গোরাবাজারে আগুন লাগে। ১০ বছরে এই নিয়ে ৩ বার। অপরিসর রাস্তা, জলের অভাব, আগুন নেভাতে ১২ ঘণ্টার বেশি লড়তে হয় দমকলকে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার আগে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে অন্তত ১৫০ দোকান। প্রাথমিকভাবে দমকলের ওপর তৈরি হওয়া ক্ষোভ ক্রমে পরিণত হয় হতাশা ও দীর্ঘশ্বাসে। 

Updated By: Jan 23, 2018, 02:13 PM IST
ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে সম্বল খুঁজছে গোরাবাজার, অগ্নিকাণ্ডের দায় ঝাড়তে ব্যস্ত পুরসভা

নিজস্ব প্রতিবেদন: আগুন নিভলেও অগ্নিকাণ্ডের ৩৬ ঘণ্টা পরেও ধিকিধিকি জ্বলছে দমদম গোরাবাজার। সোমবার সকালে ধ্বংসস্তূপে পৌঁছে এমনটাই দেখলেন ২৪ ঘণ্টার প্রতিধিনি অয়ন ঘোষাল। তার মধ্যেই অবশিষ্ট কিছু খুঁজে পাওয়ার আশায় হাতড়ে বেড়াচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পড়ছে দীর্ঘশ্বাস। আশা, কিছু একটা করবে পৌরসভা বা রাজ্য সরকার। 

রবিবার ভোর রাত দেড়টা নাগাদ গোরাবাজারে আগুন লাগে। ১০ বছরে এই নিয়ে ৩ বার। অপরিসর রাস্তা, জলের অভাব, আগুন নেভাতে ১২ ঘণ্টার বেশি লড়তে হয় দমকলকে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার আগে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে অন্তত ১৫০ দোকান। প্রাথমিকভাবে দমকলের ওপর তৈরি হওয়া ক্ষোভ ক্রমে পরিণত হয় হতাশা ও দীর্ঘশ্বাসে। 

আরও পড়ুন - ফ্লোটেলকর্তা নিখোঁজ রহস্যের তদন্তে লঞ্চে ফরেন্সিক দল

গোরাবাজার অগ্নিকাণ্ডে সব থেকে বেশি বিপাকে পড়েছেন সবজি ব্যবসায়ীরা। বিমা না থাকায় মহাজনের ঋণ কী ভাবে শোধ করবেন ভেবে কূল পাচ্ছেন না কেউই। প্রায় একই পরিস্থিতি অন্য ব্যবসায়ীদেরও। 

ওদিকে গোরাবাজার অগ্নিকাণ্ডে বাজারের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার দিকে আঙুল তুলেছে দমকল। তবে এব্যাপারে তাদের কিছু করার নেই বলে জানিয়ে দিয়েছে পুরসভা। তাদের দাবি, যে সামান্য কর গোরাবাজার থেকে মেলে তাতে অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। ব্যবসায়ীদের বিমা তো দূর অস্ত। 

 

.