বিধানসভায় হুলুস্থুলু, সাসপেন্ড করা হল আব্দুল মান্নানকে

সম্পত্তি ভাঙচুর সংক্রান্ত বিল পেশ নিয়ে প্রবল উত্তেজনা বিধানসভায়। বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নানকে সাসপেন্ড করলেন অধ্যক্ষ। বিধায়কদের মার্শালদের দিয়ে বের করে দেওয়ার চেষ্টা হলে, প্রবল ধ্বস্তাধ্বস্তি বেঁধে যায়। প্রতিমা রজককে পাঁজাকোলা করে বের করে দেওয়ার সময়, শাড়ি খুলে যায় বলে অভিযোগ। মার্শালদের সঙ্গে প্রবল ধ্বস্তাধ্বস্তি বাঁধে বিরোধী বিধায়কদের।

Updated By: Feb 8, 2017, 05:21 PM IST
বিধানসভায় হুলুস্থুলু, সাসপেন্ড করা হল আব্দুল মান্নানকে

ওয়েব ডেস্ক : সম্পত্তি ভাঙচুর সংক্রান্ত বিল পেশ নিয়ে প্রবল উত্তেজনা বিধানসভায়। বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নানকে সাসপেন্ড করলেন অধ্যক্ষ। বিধায়কদের মার্শালদের দিয়ে বের করে দেওয়ার চেষ্টা হলে, প্রবল ধ্বস্তাধ্বস্তি বেঁধে যায়। প্রতিমা রজককে পাঁজাকোলা করে বের করে দেওয়ার সময়, শাড়ি খুলে যায় বলে অভিযোগ। মার্শালদের সঙ্গে প্রবল ধ্বস্তাধ্বস্তি বাঁধে বিরোধী বিধায়কদের।

এদিকে, সাসপেন্ড নির্দেশের পর বিধানসভা কক্ষের ভিতরই বসে পড়েন আব্দুল মান্নান। খানিক পরই অসুস্থ বোধ করতে শুরু করেন বিরোধী দলনেতা। কক্ষের ভিতর শুয়ে পড়েন তিনি। স্ট্রেচারে করে তাঁকে বিধানসভার বাইরে নিয়ে আসা হয়। সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ে যাওয়া হয়েছে SSKM-এ।

আজ বিধানসভায় সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর সংক্রান্ত বিল পেশ করতে গেলে, বিরোধিতা করে বিরোধীরা। বিধানসভা ভাঙচুরের ছবি নিয়ে আসেন আব্দুল মান্নান। পোস্টার সাঁটানো জ্যাকেট পরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। মান্নানকে পোস্টার খুলে নিতে বলেন অধ্যক্ষ। বিলের বিরোধিতা করে নোটিস আনেন আব্দুল মান্নান। মান্নানের নোটিস খারিজ করে দেন অধ্যক্ষ।

ইতিমধ্যেই ওয়ালে নেমে পড়েন সরকার-বিরোধী দুপক্ষের বিধায়করা। স্পিকারের ন্যায়দণ্ড তুলে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন কংগ্রেসের মনোজ চক্রবর্তী। হুলুস্থুলু বেঁধে যায় বিধানসভা কক্ষের ভিতর। মান্নানকে সাসপেন্ড করেন অধ্যক্ষ। এই পরিস্থিতির মধ্যেই বিধানসভায় বিল পেশ করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

.