অপরাধীর ভূমিকায় উর্দিধারীই, ২৪ ঘণ্টা এক্সক্লুসিভ

বিপদের দিনে সাহায্য করেছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিসের এক শীর্ষ কর্তা। সাহায্য তো করলেন। কিন্তু বিপদ থেকে রক্ষা পেতেই বেরিয়ে এল আসল চেহারা। ক্রমাগত ফোন আর এসএমএস। প্রথমে অনুরোধ, পরে হুমকি। যেতে হবে তাঁর বাংলোয়। হুমকি দেওয়া হল বন্ধুকেও। আতঙ্কিত হয়ে মহিলা অভিযোগ জানালেন একাধিক জায়গায়।

Updated By: Aug 18, 2013, 01:59 PM IST

বিপদের দিনে সাহায্য করেছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিসের এক শীর্ষ কর্তা। সাহায্য তো করলেন। কিন্তু বিপদ থেকে রক্ষা পেতেই বেরিয়ে এল আসল চেহারা। ক্রমাগত ফোন আর এসএমএস। প্রথমে অনুরোধ, পরে হুমকি। যেতে হবে তাঁর বাংলোয়। হুমকি দেওয়া হল বন্ধুকেও। আতঙ্কিত হয়ে মহিলা অভিযোগ জানালেন একাধিক জায়গায়।
 
কী ঘটেছিল অভিযোগকীরিনীর সঙ্গে? হুমকিতেই থেমে যাওয়া নয়। শুরু হল হামলাও। জিয়াগঞ্জের পুলিস মারতে মারতে তুলে নিয়ে গিয়েছে মহিলার বন্ধু শান্তনু মুর্মুকে। কলকাতায় এসেও মেলেনি না রেহাই। এবার পথের কাঁটা সরাতে টার্গেট ওই মহিলার বন্ধু। এসএমএসে প্রথমে অনুরোধ, পরে হুমকি। কী ছিল সেই এসএমএসে?

"আমার হাত অনেক লম্বা। যা হয় হবে, আমি তোমাকে চাই। যত ক্ষতি হয় হোক, পরোয়া করিনা। যারা এর মধ্যে আসবে, সবাইকে ভুগতে হবে। যে কোনও মূল্যে আমি তোমাকে চাই। মুর্মুকে চুপ থাকতে বলো। আমি ঠিক থাকবো। কিন্তু ও যেন ফোন না করে আমাকে। তোমার কোনও ক্ষতি আমি করবো না।"
এরপর কী করলেন ওই মহিলা? বিচার চেয়ে দরবার করেছেন একাধিক জায়গায়। তবু আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না মহিলার। অবশেষে ২৪ ঘণ্টার দ্বারস্থ তিনি।

.