গ্রেফতার হল আরও এক পাক গুপ্তচর
আরও গভীর, পাক হাইকমিশনে গুপ্তচর চক্রের জাল। গ্রেফতার হল আরও এক জন। ধৃত শোয়েব, রাজস্থনের যোধপুরের বাসিন্দা। গতকালই চরবৃত্তির অভিযোগে দিল্লি পুলিসের জালে ধরা পড়ে পাক দূতাবাস কর্মী মেহমুদ আখতার। উদ্ধার করা হয় সেনা ও BSF সংক্রান্ত বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি। একইসঙ্গে, গ্রেফতার করা হয় মৌলানা রমজান খান ও সুভাষ জাহাঙ্গির নামে রাজস্থানের দুই বাসিন্দাকে। এদের মাধ্যমেই তথ্য সংগ্রহ করত মেহমুদ। ধৃত শোয়েবও এদের সঙ্গী ছিল বলে জানিয়েছে পুলিস।
ওয়েব ডেস্ক: আরও গভীর, পাক হাইকমিশনে গুপ্তচর চক্রের জাল। গ্রেফতার হল আরও এক জন। ধৃত শোয়েব, রাজস্থনের যোধপুরের বাসিন্দা। গতকালই চরবৃত্তির অভিযোগে দিল্লি পুলিসের জালে ধরা পড়ে পাক দূতাবাস কর্মী মেহমুদ আখতার। উদ্ধার করা হয় সেনা ও BSF সংক্রান্ত বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি। একইসঙ্গে, গ্রেফতার করা হয় মৌলানা রমজান খান ও সুভাষ জাহাঙ্গির নামে রাজস্থানের দুই বাসিন্দাকে। এদের মাধ্যমেই তথ্য সংগ্রহ করত মেহমুদ। ধৃত শোয়েবও এদের সঙ্গী ছিল বলে জানিয়েছে পুলিস।
আরও পড়ুন- চরবৃত্তির অভিযোগে আটক পাক হাইকমিশনের অফিসার
মৌলানা রমজান খান ও সুভাষ জাহাঙ্গিরের সঙ্গেই দিল্লিতে আসে সে। বাকি দুজন নথিপত্র নিতে চিড়িখানার সামনে গেলেও, শোয়েব যায়নি। সে হোটেলেই ছিল। তাই সেইসময় তাকে গ্রেফতার করা যায়নি। বিপদ আঁচ করে দিল্লি ছেড়ে যোধপুরে পালিয়ে যায় সে। তবে সোর্স মারফত খবর পেয়ে যায় পুলিস। গ্রেফতারির পর ফের দিল্লি আনা হয়েছে শোয়েবকে। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে গোপন নথি, একটি ট্যাব। তথ্য নষ্ট করে দেওয়ার উদ্দেশে, ট্যাবটি অবশ্য ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে সে। তবে ওই অবস্থাতেই সেটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।