এই গানটি গাওয়ার জন্যই মুসলিম সমাজের একাংশের আক্রমণের মুখে সুহানা
তার গান শুনে 'স্ট্যান্ডিং ওভেশন' দিয়েছেন বিচারকরা। কিন্তু রিয়্যালিটি শো'র মঞ্চের সেই গানই পছন্দ হয়নি তারই ধর্মের কিছু মানুষের। শুধু পছন্দ হয়নি বললে যথেষ্ট কমই বলা হয়। কর্ণাটকের শিমোগা এলাকার ধর্মে মুসলমান এই সম্ভবনাময় গায়িকা সুহানা সইদের কণ্ঠে 'হিন্দু ভক্তিগীতি' শুনে রীতিমতো তাঁকে আক্রমণ ও অপমানে ভরিয়ে দিয়েছে "ম্যাঙ্গালোর মুসলিমস" নামক একটি 'ধর্মপ্রাণ মুসলিম' ফেসবুক পেজ।
ওয়েব ডেস্ক: তার গান শুনে 'স্ট্যান্ডিং ওভেশন' দিয়েছেন বিচারকরা। কিন্তু রিয়্যালিটি শো'র মঞ্চের সেই গানই পছন্দ হয়নি তারই ধর্মের কিছু মানুষের। শুধু পছন্দ হয়নি বললে যথেষ্ট কমই বলা হয়। কর্ণাটকের শিমোগা এলাকার ধর্মে মুসলমান এই সম্ভবনাময় গায়িকা সুহানা সইদের কণ্ঠে 'হিন্দু ভক্তিগীতি' শুনে রীতিমতো তাঁকে আক্রমণ ও অপমানে ভরিয়ে দিয়েছে "ম্যাঙ্গালোর মুসলিমস" নামক একটি 'ধর্মপ্রাণ মুসলিম' ফেসবুক পেজ।
পেজটিতে লেখা হয়েছে, "সুহানা তুমি পুরুষদের সামনে গান গেয়ে মুসলিম সমাজের সম্মানে আঘাত করেছ। মোটেই এমন ভেব না যে তুমি বিরাট উচ্চতায় উঠে গেছ, যেসব মানুষ মাত্র ৬ মাসে কোরান পাঠ করতে শেখে তাদের কৃতিত্ব তোমার চেয়ে অনেক বেশি। তোমার বাবা মা তোমায় অনুপ্রাণিত করেছে অন্য পুরুষের সামনে তোমার রূপ সৌন্দর্য মেলে ধরতে, তাই তারা স্বর্গে যাবে না। দয়া করে তুমি যে 'পর্দ্দা'টি পরে আছ তা ত্যাগ কর, কারণ তুমি ওটিকে সম্মান কর না।" কিন্তু কেন এমন তীব্র আক্রমণ করা হল সুহানাকে? সে ঠিক কী গেয়েছিল? আসুন শুনে নেওয়া যাক-
ফেসবুক ছাড়াও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমেও সুহানাকে আক্রমণ সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু এর পাশাপাশি এমন অনেক মানুষও এগিয়ে এসেছেন যাঁরা সুহানার পাশে দাঁড়িয়েছেন। উল্লেখ্য, ওই রিয়্যালিটি শো-তে সুহানার গান রীতিমতো প্রশংসিত হয়েছে এবং বিচারকরা তাকে 'সংহতির প্রতীক' হিসাবেও উল্লেখ করেছেন। (আরও পড়ুন- হিন্দু ভক্তিগীতি গেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণের মুখে মুসলিম কন্যা)