বাংলাদেশ এশিয়া কাপ কেন মনে রাখবে?
ভারত বনাম বাংলাদেশ। বুধবার, ঢাকার মীরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে দুই যুযুধানের খেলা দিয়েই শুরু হবে ২০১৬ এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি। এবারের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করবে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ও সংযুক্ত আরব আমির শাহি। ২০১৪ সালের পর এবারও এশিয়া কাপের আয়োজক দেশ বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের এমন কিছু তথ্য যা আয়োজক দেশের কাছে চিরস্মরণীয় আবার কলঙ্কেরও। জেনে নিন সেই সব অজানা তথ্য-
ওয়েব ডেস্ক: ভারত বনাম বাংলাদেশ। বুধবার, ঢাকার মীরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে দুই যুযুধানের খেলা দিয়েই শুরু হবে ২০১৬ এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি। এবারের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করবে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ও সংযুক্ত আরব আমির শাহি। ২০১৪ সালের পর এবারও এশিয়া কাপের আয়োজক দেশ বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের এমন কিছু তথ্য যা আয়োজক দেশের কাছে চিরস্মরণীয় আবার কলঙ্কেরও। জেনে নিন সেই সব অজানা তথ্য-
এশিয়া কাপ ২০১৪: সর্বোচ্চ রান
গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩২৬/৩। আর এটাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ রান।
আনামুল হক্ ও মুশফিকর রহিমের সেঞ্চুরি
শতরান তো অনেকবারই হয়, তবে কিছু শতরান স্মরণীয় হয় পরিস্থিতি আর মেজাজে। ঘরের মাঠে দুই বাংলাদেশীর শতরান সেদিনই ইতিহাস লিখেছিল, আজও তা পাতা উল্টে উল্টে দেখা হয়। মনোবল বাড়াতে গল্পের মত শোনানো হয় শতরানের বীরগাথা। গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আনামুলের সেঞ্চুরি আর ভারতের বিরুদ্ধে মুশফিকর রহিমের সেঞ্চুরি এশিয়া কাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের গৌরবময় অধ্যায়ের এক একটি পাতা।
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের লজ্জা
এই এশিয়া কাপে চুনকালিও মাখতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। খেলায় হার জিত থাকেই। তবে কিছু শতরান যেমন গৌরবের আবার কিছু হার তেমন কলঙ্কেরও। ২০১৪ এশিয়া কাপেই আফগানিস্তানের কাছে লজ্জার হার হয়েছিল বাংলাদেশের। সেবার ৪ টি ম্যাচের মধ্যে একটিতেও জয় পায়নি বাংলাদেশ।
এশিয়া কাপ ২০১২: ক্রিকেটে বাংলাদেশের গৌরব
প্রথম বার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। পাকিস্তানের কাছে ২ রানে হারলেও রয়েল বেঙ্গলদের পরাক্রমণ কখনই ভোলার নয়। সেবার এশিয়া কাপের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছিল সাকিব আল হাসান। এশিয়া কাপে রানার্স-আপ হওয়াই বাংলাদেশের ক্রিকেটে এখনও পর্যন্ত সব থেকে বড় সাফল্য।