দুর্নীতির অভিযোগকে ঘিরে টাকি পুরসভায় তুঙ্গে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
তৃণমূল পুর প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনলেন দলেরই উপপ্রধান সহ কাউন্সিলররা। এই ঘটনায় তীব্র টানাপোড়েন টাকি পুরসভায়। দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় প্রবল অস্বস্তিতে তৃণমূলের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা নেতৃত্ব।
![দুর্নীতির অভিযোগকে ঘিরে টাকি পুরসভায় তুঙ্গে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব দুর্নীতির অভিযোগকে ঘিরে টাকি পুরসভায় তুঙ্গে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2017/12/23/103233-587379-tmcflags700.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন : তৃণমূল পুর প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনলেন দলেরই উপপ্রধান সহ কাউন্সিলররা। এই ঘটনায় তীব্র টানাপোড়েন টাকি পুরসভায়। দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় প্রবল অস্বস্তিতে তৃণমূলের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা নেতৃত্ব।
২০১৫-র পুরসভা ভোটে, টাকি পুরসভায় তৃণমূল পায় ৮টি আসন। বামফন্ট ৫টি ও বিজেপি ৩টি আসন পায়। একদিকে তৃণমূল ও অন্যদিকে বিরোধীদের মিলিত আসন সংখ্যা এক হয়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি জটিল আকার নেই। পরে বিজেপির এক কাউন্সিলর তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় শাসক দলে আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ এবং পুরপ্রধান নির্বাচিত হন সোমনাথ মুখার্জি।
আরও পড়ুন, নদীয়ার হাঁসখালিতে প্রকাশ্য রাস্তায় নৃশংসভাবে খুন তৃণমূল কর্মী
পুরপ্রশাসন সূত্রে খবর, আর্থিক বিষয় সহ একাধিক ইস্যুতে গত কয়েক মাস ধরে পুরপ্রধানের সঙ্গে কাউন্সিলরদের বিরোধ চরমে ওঠে। পুরসভার কাজের টাকা নিয়ে দুপক্ষের গণ্ডগোল মারাত্মক আকার নেয়। গত বুধবার ঝামেলা এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, পুরপ্রধানের ঘরের মধ্যেই বচসা থেকে ভাঙচুর পর্যন্ত হয়। পুরপ্রধান অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।