নদীয়ার হাঁসখালিতে প্রকাশ্য রাস্তায় নৃশংসভাবে খুন তৃণমূল কর্মী
রাতে চা খেতে বেরিয়ে খুন হয়ে গেলেন তৃণমূল কর্মী আলিবুদ্দিন মণ্ডল। ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য নদীয়ার হাঁসখালি থানা এলাকার বড় চুপড়িয়ায়। শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন আলিবুদ্দিন। দোকানে চা খেয়ে ফেরার পথেই খুন হন আলিবু্ুদ্দিন।
নিজস্ব প্রতিবেদন : রাতে চা খেতে বেরিয়ে খুন হয়ে গেলেন তৃণমূল কর্মী আলিবুদ্দিন মণ্ডল। ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য নদীয়ার হাঁসখালি থানা এলাকার বড় চুপড়িয়ায়। শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন আলিবুদ্দিন। দোকানে চা খেয়ে ফেরার পথেই খুন হন আলিবু্ুদ্দিন।
অভিযোগ, পথেই অপেক্ষায় ছিল দুষ্কৃতীরা। প্রথমে গুলি করা হয় আলিবুদ্দিনকে। ঘাড়ে গুলি লাগে আলিবুদ্দিনের। রাস্তায় লুটিয়ে পড়লে, এরপর তাঁকে লক্ষ্য করে বোমাও ছোঁড়া হয়। গুরুতর জখম আলিবুদ্দিনকে বড় চুপড়িয়া থেকে বগুলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন, মদ খাওয়া নিয়ে বকাবকি, মাকে গুলি করে খুন ছেলের
এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী ছিলেন আলিবুদ্দিন। তাঁর নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘিরে গ্রাম থমথমে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, তৃণমূল কর্মী আলিবুদ্দিনকে পরিকল্পিতভাবেই খুন করা হয়েছে। চা খেয়ে দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন আলিবুদ্দিন। অথচ কেউ, কিছুই দেখেননি বলে দাবি করছেন। এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই দানা বাঁধছে সন্দেহ। কী কারণে খুন তা নিয়েও ধন্দ রয়েছে। রাজনৈতিক কারণ নাকি ব্যক্তিগত শত্রুতা, খুনের কারণ খুঁজতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।