স্টেশন বলে না দিলে বোঝার উপায় নেই, কিষাণগঞ্জ যেন নদী
ওয়েব ডেস্ক: স্টেশন বলে না দিলে উপায় বোঝার উপায় নেই। কিষাণগঞ্জ যেন নদী। রেলপথে বিচ্ছিন্ন উত্তর -দক্ষিণ। গোটা শহরের জল এসে জড়ো হয়েছে স্টেশন চত্বরে। কোমর ডোবা জলে দাঁড়িয়ে বানভাসি কিষাণগঞ্জ স্টেশনের এক্সক্লুসিভ ছবি তুলে ধরলেন আমাদের প্রতিনিধি। জলে ডুবু ডুবু গোটা এলাকা। হু হু করে বইছে স্রোত। এছবি কিষাণগঞ্জ রেলস্টেশনের। জল ছাপিয়ে এখন তবু মাথা তুলেছে প্ল্যাটফর্ম। রবিবার তাও ডুবে ছিল। স্টেশনের চৌহদ্দি ছাড়িয়ে জলের স্রোত বইছে রেললাইনেও। যতদূর চোখ যায় শুধুই জল....আর জল..., টিকিট ঘর, সিগন্যাল সবই কোমর সমান জলের তলায়।বৃষ্টির জল আগেও ভাসিয়েছে।তবে,এমন ছবি শেষ কবে দেখা গেছে মনে করতে পারছে না কিষাণগঞ্জ। উত্তরবঙ্গ তো বটেই, গোটা উত্তর পূর্ব ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগের এই একটাই রুট। কিষাণগঞ্জ হয়ে উত্তরবঙ্গ গামী ট্রেন ঢুকে যায় উত্তর দিনাজপুরে।
আরও পড়ুন ব্লু হোয়েল গেমের শিকার? কীভাবে মৃত্যু হল পশ্চিম মেদিনীপুরের ক্লাস টেনের মেধাবী ছাত্র অঙ্কনের?
অতিগুরুত্বপূর্ণ সেই কিষাণগঞ্জ স্টেশনের আকৃতির গামলার মতো। গোটা শহরের জল এসে জড়ো হয়েছে স্টেশন চত্বরে। এক কোমর জলের তলায় সিগন্যালিং পয়েন্টগুলি।বিচ্ছিন্ন উত্তর-দক্ষিণের রেলসূত্র। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে ? উত্তর নেই রেলের কাছেও।কবে নামবে জল? কবে কাটবে ভোগান্তি....কবে আবার উত্তরের সঙ্গে রেলপথে জুড়বে দক্ষিণ? প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে দুইবঙ্গের মানুষ।
আরও পড়ুন বালুরঘাট শহরেরও সবকটি ওয়ার্ডেই জল জমেছে