নোড়া দিয়ে থেঁতলে মহিলা খুন, উঠছে একাধিক প্রশ্ন
ওয়েব ডেস্ক: নোড়া দিয়ে থেঁতলে মহিলা খুন। নৃশংস হত্যাকাণ্ডে মালদার বৈষ্ণবনগরে চাঞ্চল্য। রাতে বাড়িতে একাই ছিলেন মহিলা। সেই সুযোগে খুন। ঘটনায় মহিলার স্বামী ও জামাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। সাত সকালে চাঞ্চল্য বৈষ্ণবনগরের পূর্ব ধুলাউরি এলাকায়। বাড়ির বাইরে পড়ে মহিলার রক্তাক্ত থেঁতলানো দেহ।
শনিবার রাতে বাড়িতে একাই ছিলেন ছায়া দাস। স্থানীয় হাটে তাঁর স্বামীর দোকান। তিনি রাতে বাড়ি ফিরবেন না, জানাই ছিল। রাতে ছায়া দাসের সঙ্গে তাঁর নাতনির থাকার কথা ছিল। যদিও সন্ধে নাগাদ নাতনি বাড়ি ফিরে যায়। সকালে এসে সে দেখে ঘর লন্ডভন্ড। ছায়া দেবী কোথাও নেই। এরপরই বাড়িতে জানা মেয়েটি। পরিবারের লোক এসে দেখে, বাড়ির পাশে কলতলায় পড়ে রয়েছে ছায়া দাসের রক্তাক্ত, থেঁতলানো দেহ।
কেন এই হত্যাকাণ্ড? মৃতার স্বামীর দাবি, স্থানীয় দুষ্কৃতীদের কুকর্ম দেখে ফেলাতেই ছায়া দাসকে খুন করা হয়েছে। কিন্তু একাধিক প্রশ্ন উঠছে।
প্রশ্ন ১: ছায়া দাসের সঙ্গে রাতে তাঁর নাতনির থাকার কথা থাকলেও, সে সন্ধে নাগাদ ফিরে গেল কেন?
প্রশ্ন ২: কেনই বা এবিষয়ে ছায়া দাসের মেয়ে-জামাই কোনও খোঁজ নিলেন না?
প্রশ্ন ৩: খুনের উদ্দেশে বাইরে থেকে আততায়ী এলে, তারা অস্ত্র নিয়ে আসবে। তাহলে নোড়া দিয়ে থেঁতলে খুন করা হল কেন?
প্রশ্ন ৪: তাহলে কী পরিচিত কেউ ছায়া দাসকে খুন করেছে? নজরে মৃতার স্বামী ও জামাইয়ের ভূমিকা