অবশেষে বাড়ি ফিরছেন অসমের মেঘনাদ মুণ্ডা
অবশেষে বাড়ি ফিরছেন অসমের মেঘনাদ মুণ্ডা। প্রায় নয় মাস তিনি ছিলেন বসিরহাট জেলা হাসপাতালে। দুর্ঘটনায় তাঁর স্মৃতি চলে যায়। হাসপাতালেই সুস্থ হন। কিন্তু বাড়ির ঠিকানা ছিল না। পরে বাড়ির ঠিকানা জানা গেলেও প্রশাসনিক তত্পরতার অভাবে বাড়ি ফেরা হয়নি। সে খবর দেখানো হয় চব্বিশ ঘণ্টায়। অবশেষে বাড়ি ফিরছেন মেঘনাদ। চোখ ছলছল করছে মেঘনাদ মুণ্ডার। একইসঙ্গে আনন্দ আর দুঃখ। মেঘনাদ বাড়ি ফিরছে--আবার দেখা হবে মা, ছেলে, স্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু এই কটা মাসে বসিরহাট হাসপাতালে যে সম্পর্কগুলো গড়ে উঠেছিল, সেই সব মানুষগুলোকে বিদায় জানাতে বড় কষ্ট হচ্ছে। মেঘনাদের কথায়, মায়া পড়ে গিয়েছিল।গত বছর জুলাইয়ে বসিরহাট হাসপাতালে ভর্তি হন অসমের তেজপুরের মেঘনাদ মুণ্ডা।মিনাখাঁয় রাস্তার ধারে অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। পুলিস তুলে নিয়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি করে। স্মৃতি চলে যায়। হাসপাতালের সেবায়- শুশ্রুষায় দীর্ঘ কয়েক মাস পর সুস্থ হন, স্মৃতি ফিরে পান। জানা যায় তেজপুরের টিকিয়াঝুলির ধিরাইবাগান গ্রামের বাসিন্দা মেঘনাদ। যোগাযোগ করা হয় বাড়ির সঙ্গে। স্থানীয় প্রশাসানের সঙ্গে কিন্তু দীর্ঘদিন কেটেগেলেও বাড়ি ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি।
ওয়েব ডেস্ক: অবশেষে বাড়ি ফিরছেন অসমের মেঘনাদ মুণ্ডা। প্রায় নয় মাস তিনি ছিলেন বসিরহাট জেলা হাসপাতালে। দুর্ঘটনায় তাঁর স্মৃতি চলে যায়। হাসপাতালেই সুস্থ হন। কিন্তু বাড়ির ঠিকানা ছিল না। পরে বাড়ির ঠিকানা জানা গেলেও প্রশাসনিক তত্পরতার অভাবে বাড়ি ফেরা হয়নি। সে খবর দেখানো হয় চব্বিশ ঘণ্টায়। অবশেষে বাড়ি ফিরছেন মেঘনাদ। চোখ ছলছল করছে মেঘনাদ মুণ্ডার। একইসঙ্গে আনন্দ আর দুঃখ। মেঘনাদ বাড়ি ফিরছে--আবার দেখা হবে মা, ছেলে, স্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু এই কটা মাসে বসিরহাট হাসপাতালে যে সম্পর্কগুলো গড়ে উঠেছিল, সেই সব মানুষগুলোকে বিদায় জানাতে বড় কষ্ট হচ্ছে। মেঘনাদের কথায়, মায়া পড়ে গিয়েছিল।গত বছর জুলাইয়ে বসিরহাট হাসপাতালে ভর্তি হন অসমের তেজপুরের মেঘনাদ মুণ্ডা।মিনাখাঁয় রাস্তার ধারে অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। পুলিস তুলে নিয়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি করে। স্মৃতি চলে যায়। হাসপাতালের সেবায়- শুশ্রুষায় দীর্ঘ কয়েক মাস পর সুস্থ হন, স্মৃতি ফিরে পান। জানা যায় তেজপুরের টিকিয়াঝুলির ধিরাইবাগান গ্রামের বাসিন্দা মেঘনাদ। যোগাযোগ করা হয় বাড়ির সঙ্গে। স্থানীয় প্রশাসানের সঙ্গে কিন্তু দীর্ঘদিন কেটেগেলেও বাড়ি ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন মালদার চাঁচোলে দুই স্কুল ছাত্রকে অপহরণ করল দুষ্কৃতীরা
এখন বিদায়বেলায় হাসপাতাল কর্মীদের চোখেও জল।তবু কর্তব্য-দায়িত্ব-মানবিকতা। বসিরহাট হাসপাতালের সুপার কামরুপ এক্সপ্রেসের টিকিট কেটে দিয়েছেন। নার্স ও হাসপাতাল কর্মীরা দিয়েছেন হাতখরচ, মেঘনাদ মুণ্ডার পরিবারের জন্য জামা কাপড়। প্রশাসনের তরফে দেওয়া হচ্ছে দুজন সিভিক পুলিস। মেঘনাদ ফিরছেন অসমে। নিজের ঘরে।
আরও পড়ুন সেতুর ওপর থেকে প্রায় ৫০ ফুট নীচে জলে পড়ে গেল টেম্পো