প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য বারবার দরবার করা সত্তেও কর্ণপাত করছে না মেয়র

প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য বারম্বার দরবার করা সত্তেও কর্ণপাত করছে না মেয়র। তৃণমূল পরিচালিত চন্দননগর পুরসভার মেয়রের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেন তৃণমূলের কাউন্সিলরই।  অভিযোগ গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পুরসভার ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্তির পরই বন্ধ করে দেওয়া হয় আলতাড়া  স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি।গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পুরসভার ওয়ার্ডে  উন্নিত হয়েছে। তারপরেই বন্ধ হয়ে গেছে একমাত্র প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র।চন্দননগর পুরসভার আঠাশ নম্বর ওয়ার্ড। পুরসভার সব থেকে বড় ওয়ার্ড। রয়েছে চারটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। একটি উচ্চ বিদ্যালয়। প্রায় পঞ্চাশ হাজারের বেশি মানুষের বসবাস। এছাড়া পাশাপাশি চার-পাঁচটি গ্রামের বাসিন্দা এই ওয়ার্ডের ওপর খানিকটা নির্ভরশীলও বটে, কিন্তু কোনও প্রাথমিক স্বস্থ্যকেন্দ্র নেই আঠাশ নম্বর ওয়ার্ডে। চিকিত্‍সার জন্য যেতে  হয় আট কিলোমিটার দূরে চন্দননগরে। বা পাশের পুরসভা ভদ্রেশ্বরে। কিন্তু এমনটা ছিল না। ১৯৯৫ সালে পুরসভার অন্তভুক্তির পর বন্ধ হয়ে যায় আলতাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি।

Updated By: Apr 16, 2017, 10:10 PM IST
প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য বারবার দরবার করা সত্তেও কর্ণপাত করছে না মেয়র

ওয়েব ডেস্ক: প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য বারম্বার দরবার করা সত্তেও কর্ণপাত করছে না মেয়র। তৃণমূল পরিচালিত চন্দননগর পুরসভার মেয়রের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেন তৃণমূলের কাউন্সিলরই।  অভিযোগ গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পুরসভার ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্তির পরই বন্ধ করে দেওয়া হয় আলতাড়া  স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি।গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পুরসভার ওয়ার্ডে  উন্নিত হয়েছে। তারপরেই বন্ধ হয়ে গেছে একমাত্র প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র।চন্দননগর পুরসভার আঠাশ নম্বর ওয়ার্ড। পুরসভার সব থেকে বড় ওয়ার্ড। রয়েছে চারটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। একটি উচ্চ বিদ্যালয়। প্রায় পঞ্চাশ হাজারের বেশি মানুষের বসবাস। এছাড়া পাশাপাশি চার-পাঁচটি গ্রামের বাসিন্দা এই ওয়ার্ডের ওপর খানিকটা নির্ভরশীলও বটে, কিন্তু কোনও প্রাথমিক স্বস্থ্যকেন্দ্র নেই আঠাশ নম্বর ওয়ার্ডে। চিকিত্‍সার জন্য যেতে  হয় আট কিলোমিটার দূরে চন্দননগরে। বা পাশের পুরসভা ভদ্রেশ্বরে। কিন্তু এমনটা ছিল না। ১৯৯৫ সালে পুরসভার অন্তভুক্তির পর বন্ধ হয়ে যায় আলতাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি।

আরও পড়ুন মালদায় ফের জালনোট উদ্ধার

স্থানীয় কাউন্সিলর বলছেন মেয়রের কাছে বহুবার আবেদন জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনও ব্যবস্থাই হয়নি।চন্দনগরের মেয়র বলছেন কি করে হাসপাতাল শুরু করা যায় তা নিয়ে  আলাপ আলোচনা চলছে।এলাকার মানুষজনের প্রশ্ন, রাজ্যে একের পর এক সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল হচ্ছে অথচ তাদের ওয়ার্ডে হাসপাতাল বিল্ডিং রয়েছে তবু প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র কেনও  শুরু করা যাচ্ছে না।

আরও পড়ুন  এগরা মহকুমা হাসপাতালে যেতে ভয় পাচ্ছেন মানুষজন!

.