ভাঙরে জমি আন্দোলনে পুলিসের গুলি, গলায় গুলি খেয়ে মৃত্যুমুখী এক আন্দোলনকারী
বাংলায় জমি আন্দোলনের স্মৃতি উস্কে দিয়ে ফের জমি আগালাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ আন্দোলনকারী। ভাঙরে জমি আন্দোলনে পুলিসের গুলিতে মৃত্যুমুখী এক আন্দোলনকারী। আলমগীর নামের এক আন্দোলনকারীর গলায় গুলি লাগে।
![ভাঙরে জমি আন্দোলনে পুলিসের গুলি, গলায় গুলি খেয়ে মৃত্যুমুখী এক আন্দোলনকারী ভাঙরে জমি আন্দোলনে পুলিসের গুলি, গলায় গুলি খেয়ে মৃত্যুমুখী এক আন্দোলনকারী](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2017/01/17/76377-lash.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: বাংলায় জমি আন্দোলনের স্মৃতি উস্কে দিয়ে ফের জমি আগালাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ আন্দোলনকারী। ভাঙরে জমি আন্দোলনে পুলিসের গুলিতে মৃত্যুমুখী এক আন্দোলনকারী। আলমগীর নামের এক আন্দোলনকারীর গলায় গুলি লাগে।
গতকাল থেকেই ভাঙরে জমি আন্দোলন ঘিরে মাঝিভাঙা গ্রাম উত্তপ্ত হয়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ পুলিস সোমাবার রাতে গ্রামের মধ্যে ঢুকে মহিলা এবং নির্দোষ প্রৌঢ়দের ওপর হামলা চালায়। এরপরই পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয় যখন আন্দোলনকারীদের আটক করে পুলিস। শুরু হয় পুলিস জনতা খণ্ড যুদ্ধ। পুলিসের দিকে ইটবৃষ্টি, পাল্টা রাবার বুলেট ছোড়ে পুলিসও। মারমুখী জনতাকে থামাতে গিয়ে পুলিস গুলি চালায়। আর পুলিসের গুলিই এসে লাগে আন্দোলনকারী আলমগীরের গলায়, গ্রামবাসীর দাবি এমনটাই। আন্দোলনকারীদের একজন শামসুল আলমের দাবি, "পুলিসের সঙ্গেই দুষ্কৃতিরা আসে। বোম মারতে মারতে তারা চলে যায়। এখন পুলিস গ্রাম ছেড়েছে"। গ্রামের পরিস্থিতি থমথমে। আরও পড়ুন- বিক্ষোভ, পুলিসের লাঠি, আগুন; খণ্ডযুদ্ধ ভাঙড়ে
পাওয়ার গ্রিডের কাজ ভাঙরে হবে না, এই দাবিই ছিল ভাঙরের জমি আন্দোলনকারীদের। তৃণমূল সরকার চাইছিল, ভাঙরেই হোক পূর্ব প্রস্তাবিত এই বিদ্যুৎ প্রকল্প। অবশেষে জমি আন্দোলনের মুখে পিছু হঠে মমতা সরকার। সরকার জানিয়ে দেয় আপাতত বন্ধ থাকছে ভাঙরে পাওয়ার গ্রিড প্রকপ্লের কাজ।