আজাদকে চিনতেন অনুব্রত, এমনই অভিযোগ করলেন ভাই অঞ্জন মুন্সি
মঙ্গলকোটে খুন হওয়া তৃণমূল কর্মী আজাদ মুন্সিকে চিনতেন অনুব্রত মণ্ডল। এমনটাই দাবি তাঁর ভাই অঞ্জন মুন্সির। যদিও নিহত তৃণমূল কর্মীর সঙ্গে তাঁর কোনও পরিচয় নেই বলে দাবি করেছেন বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। কিন্তু অঞ্জন মুন্সির বক্তব্য, খুন হওয়ার আগে চব্বিশ দিন ধরে বোলপুরে তৃণমূলের অফিসেই ছিলেন আজাদ। CCTV ফুটেজেও তার প্রমাণ পাওয়া যাবে বলে দাবি করেছেন তিনি।
ওয়েব ডেস্ক: মঙ্গলকোটে খুন হওয়া তৃণমূল কর্মী আজাদ মুন্সিকে চিনতেন অনুব্রত মণ্ডল। এমনটাই দাবি তাঁর ভাই অঞ্জন মুন্সির। যদিও নিহত তৃণমূল কর্মীর সঙ্গে তাঁর কোনও পরিচয় নেই বলে দাবি করেছেন বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। কিন্তু অঞ্জন মুন্সির বক্তব্য, খুন হওয়ার আগে চব্বিশ দিন ধরে বোলপুরে তৃণমূলের অফিসেই ছিলেন আজাদ। CCTV ফুটেজেও তার প্রমাণ পাওয়া যাবে বলে দাবি করেছেন তিনি।
কিন্তু আজাদ মুন্সি নামে কারো সঙ্গে অনুব্রতর পরিচয় নেই। মঙ্গলকোটে খুন হওয়া দলেরই এক কর্মী সম্পর্কে এই মন্তব্য করেছিলেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। কিন্তু তাঁর দাদা অঞ্জন মুন্সির দাবি, খুন হওয়ার চব্বিশ দিন আগে থেকেই তাঁরা বোলপুরে তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যালয়ে ছিলেন। তাঁর দাবির সত্যতা যাচাইয়ে ওই অফিসের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার কথা বলেছেন নিহত আজাদ মুন্সির দাদা।
খবর দেওয়া হয় পুলিসে। পুলিসের সাহায্যে মাটি খুঁড়ে দেহ উদ্ধার হয়। দেহটি নিখোঁজ তৃণমূল কর্মী আজাদ মুন্সির বলেই সনাক্ত করা তাঁর পরিবার। বুধবার বর্ধমান পুলিস মর্গে দেহের ময়নাতদন্তও হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই তদন্তে গতি আসবে বলে দাবি পুলিসের।