'মৃত ব্যক্তি' আসলে বেঁচে আর 'অভিযুক্ত' রয়েছে হোমে

বহাল তবিয়তে বেঁচে রয়েছে "মৃত'। আর খুনের অভিযোগে অভিযুক্তের দিন কাটছে হোমে। হাওড়ার মানিকপুরের বাসিন্দা শেখ ইমানূল। শেখ ইমানূলকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হয় তারই বন্ধু শেখ মায়ুম। ধৃত শেখ মায়ুম আদালতের নির্দেশে সরকারি হোমে রয়েছে। আথচ দিন বারো পর পুলিসের খাতায় মৃত শেখ ইমানূলকে খুঁজে পাওয়া গেল বাউরিয়া স্টেশনে।

Updated By: Aug 12, 2016, 09:35 PM IST
'মৃত ব্যক্তি' আসলে বেঁচে আর 'অভিযুক্ত' রয়েছে হোমে

ওয়েব ডেস্ক: বহাল তবিয়তে বেঁচে রয়েছে "মৃত'। আর খুনের অভিযোগে অভিযুক্তের দিন কাটছে হোমে। হাওড়ার মানিকপুরের বাসিন্দা শেখ ইমানূল। শেখ ইমানূলকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হয় তারই বন্ধু শেখ মায়ুম। ধৃত শেখ মায়ুম আদালতের নির্দেশে সরকারি হোমে রয়েছে। আথচ দিন বারো পর পুলিসের খাতায় মৃত শেখ ইমানূলকে খুঁজে পাওয়া গেল বাউরিয়া স্টেশনে।

এ যেন ভাওয়ালের রাজার ফিরে আসার মত ঘটনা। তবে এখানে রাজত্ব দখলের জন্য কূটষড়যন্ত্র নয়। ত্রিকোণ প্রেম। হাওড়ার মানিকপুরের ঘটনা। ত্রিকোণ প্রেমের জেরে দশম শ্রেণির ছাত্র শেখ ইমানুলকে পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন করে গঙ্গায় ফেলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তার বন্ধু শেখ মইমের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত ছাত্রকে গ্রেফতার করে পুলিস। পুলিসের দাবি ধৃত কিশোর খুন করার কথা স্বীকার করেছে। ধৃতকে হোমে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত।

আরও পড়ুন- পেটে ব্যথার রোগীর চোখ অপারেশন করে দিল ডাক্তার

কিন্তু, ঘটনার প্রায় দু সপ্তাহ পর তথাকথিত সেই মৃত কিশোরকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেল। কিন্তু কী ভাবে। সঠিক উত্তর নেই। তবে প্রশ্ন একটা আছে। পুলিস কি ভাবে নিশ্চিত হল খুন করা হয়েছে ইমানুল শেখকে।

ফিরে আসা ইমানুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যায়নি। তাকে স্টেশনে ফিরে পেয়েই উলুবেড়িয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হলেও জিজ্ঞাসাবাদ করার মত অবস্থায় নেই ইমানুল।

আরও পড়ুন- সুপারি কিলার নয়, ভাইপোকে শাস্তি দিতে জহ্লাদের ভূমিকায় পিতৃতুল্য কাকা!

.