নিজস্ব প্রতিবেদন: শাহিদ কাপুর এখন বেবোর জীবনে অতীত। শাহিদ ও করিনা, দুজনেই জীবনেই আজ বহু পরিবর্তন হয়েছে। করিনা বিয়ে করছেন তাঁর থেকে ১০ বছরের বড় ছোটে নবাব সইফ আলি খানকে। অন্যদিকে শাহিদও বিয়ের করেছেন পরিবারের দেখা ১৩ বছরের ছোট পাত্রী মীরা রাজপুতকে। অথচ একসময় এই শাহিদের প্রেমে পাগল কাপুর নন্দিনী সবকিছু ভুলেছিলেন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 শাহিদ-করিনার প্রেম শুরু হয় ২০০৪ সালে 'ফিদা' ছবির শ্যুটিংয়ের সময়। প্রথম থেকেই করিনা শাহিদ বা করিনা কেউ তাঁদের সম্পর্কের কথা লুকোননি। এমনকি শাহিদকে বিয়ে করার সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলেছিলেন বেবো। জানা যায়, করিনা যখন শাহিদের প্রেমে পরেন তখন তিনি মাছ মাংসা খেতেন। বিশেষ করে মাংস খেতে ভীষণই পছন্দ করতেন। তবে শাহিদ কাপুর মাছ, মাংখ খেতেন না। এক্কেবারেই শাকাহারি ছিলেন। শাহিদের প্রেমে হাবুডুবু করিনা তখন মাছ-মাংস খাওয়া ছেড়ে দেন, শুধু মাত্র শাহিদের জন্যই। সেসময় শাহিদ-করিনা ও সঙ্গে করিশ্মার কফি উইথ করণের এপিসোডটিও হিট হয়। সেখানে এসে বোনের কাণ্ড কারখানার কথা জানান লোলো। দেখুন সেদিন কী বলেছিলেন করিনা ও করিশ্মা।


আরও পড়ুন-জাহ্নবীর সামনেই সৎ মা শ্রীদেবীকে নিয়ে মুখ খুললেন অর্জুন


যদি এসবই এখন অতীত। শাহিদ-করিনা, দুজনেই এখন আলাদা পথ বেছে নিয়েছেন। সইফের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার পর বেবো বেগম আবার প্রথম জীবনের মতোই মাছ, মাংস খাওয়া শুরু করেছেন।


আরও পড়ুন-স্বপ্নের পুরুষের কাছাকাছি আসতে চলেছেন সারা! দেখুন কী ঘটতে চলেছে তার সঙ্গে?



জানা যায়, সইফের মা শর্মিলা ঠাকুরই নাকি করিনাকে প্রথম বাঙালি মাছের পদ রান্না করে খাওয়ান। সইফ-করিনার বিয়ের পরপর শর্মিলা ঠাকুর বলেন, প্রথমে তিনি নাকি বুঝতেই পারতেন না যে করিনার জন্য কী রান্না হবে? কারণ ভেজিটেবল পদ খুব কমই হয়। তারপরই আস্তে আস্তে তিনি নাকি করিনার জন্য বাঙালি মাছের পদ রান্না করতে শুরু করেন এবং করিনা সেসব খেতে ভীষণ পছন্দও করতে থাকেন।


আরও পড়ুন-রক্তাক্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন সইফ, কী ঘটেছে ছোটে নবাবের সঙ্গে?