Jacqueline Fernandez : এখনই গ্রেফতার নয়, ২০০ কোটির তছরুপে রক্ষাকবচ জ্যাকলিনের
২০০ কোটির আর্থিক তছরুপের মামলায় আপাতত স্বস্তিতে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। এই মামলায় জ্যাকলিনকে অন্তর্বর্তীকালীন সুরক্ষা কবচ দিল দিল্লি আদালত। শুক্রবার, দিল্লি আদালত জ্যাকলিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এদিন বিচারক শৈলেন্দ্র মালিক জানান, এই মামলার রায়ের প্রক্রিয়া এখনও শেষ হয়নি। এই মামলার রায় দেওয়া হবে মঙ্গলবার।
Jacqueline Fernandez , জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো : ২০০ কোটির আর্থিক তছরুপের মামলায় আপাতত স্বস্তিতে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। এই মামলায় জ্যাকলিনকে অন্তর্বর্তীকালীন সুরক্ষা কবচ দিল দিল্লি আদালত। শুক্রবার, দিল্লি আদালত জ্যাকলিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এদিন বিচারক শৈলেন্দ্র মালিক জানান, এই মামলার রায়ের প্রক্রিয়া এখনও শেষ হয়নি। এই মামলার রায় দেওয়া হবে মঙ্গলবার।
২০০ কোটির আর্থিক তছরুপের মামলার শুনানিতে এদিন আদালত ইডির এবং অভিনেতার আইনজীবী দুপক্ষেরই বক্তব্য শুনেছে। আর তারপরই আদালতের তরফে জানানো হয় এই মামলার রায়দান করা হবে আগামী মঙ্গলবার। প্রসঙ্গত গত ২৬ সেপ্টেম্বর ৫০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জ্যাকলিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেছিল। এর আগে গত ২২ অক্টোবর এই মামলার শুনানির সময়ও জ্যাকলিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ ১০ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। যদিও সেসময় ইডির তরফে জ্যাকলিনের জামিনের বিরোধিতা করে আদালতকে জানানো হয়, জ্যাকলিন কখনই তদন্তে সহযোগিতা করেননি, এমনকি তিনি ভারত থেকে পালানোরও চেষ্টা করেছিলেন। তবে অনুমতি না পাওয়ায় সেটা করতে পারেননি। প্রসঙ্গত জ্যাকলিন শ্রীলঙ্কার নাগরিক। তবে কী কারণে তিনি এদেশ ছাড়তে চাইছেন তাঁর কারণ দেখাতে পারেননি, তাই তাঁকে ভারত ছাড়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তবে জ্যাকলিন তদন্তে সহযোগিতা না করলেও এক্ষেত্রে অভিনেত্রী নোরা ফতেহি সহযোগিতা করেছেন বলেই ইডির তরফে জানানো হয়।
জ্যাকলিনের ম্যানেজার বলেছিলেন, 'ইডি যতবার তাঁকে ডেকেছে ততবারই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাজিরা দিয়েছেন অভিনেত্রী। এমনকী তাঁর কাছে যা যা কাগজপত্র ছিল, তা সবই জমা দিয়েছেন তিনি। কিন্তু এরপরও তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। এই মামলায় ফেঁসেছেন অভিনেত্রী। সুকেশের এই তোলাবাজির মামলার শিকার তিনি। যদি এই অভিযোগ মেনেও নেওয়া হয় তাহলেও এই অভিযোগের ভিত্তিতে জ্যাকলিনের বিরুদ্ধে কোনও মামলা দাঁড়ায় না।' অতীতেও জ্যাকলিনকে বেশ কয়েকবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। তবে তাঁর দাবি ছিল, তিনি এই মামলার একজন সাক্ষী। অভিনেত্রীর ম্যানেজার বলেছিলেন যে, ২০১৭ সালে সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জ্যাকলিনের যোগাযোগ হয় এবং তখন তিনি জ্যাকলিনকে বলেছিলেন যে তিনি তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার পরিবারের সদস্য।