ওয়েব ডেস্ক: আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জন অ্যাব্রাহাম কী করছিলেন? কী করছিলেন ভাগ্যশ্রী ও পরিচালক সুভাষ ঘাই। দৃষ্টিহীন নারীদের পাশে দাঁড়ালেন তাঁরা। একেবারে অন্যভাবে। চলুন দেখে নিই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাঁরা জন্ম থেকেই দৃষ্টিহীনা। কিন্তু মনের আলোয় দেখতে পান চোখের বাহিরে। অন্ধত্ব যে তাঁদের সৌন্দর্যের প্রতিবন্ধক নয়, সেটাই প্রমাণ করতে এক অভূতপূর্ব উদ্যোগ নিলেন ন্যাশনাল অ্যাসোশিয়েসন ফর ব্লাইন্ডস ও ব্লাইন্ড ড্রিমস নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। দৃষ্টিহীনাদের সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা- প্রিন্সেস ইন্ডিয়া। পাশে এসে দাঁড়ালেন হ্যান্ডসাম হাঙ্ক জন অ্যাব্রাহাম। এলেন ভাগ্যশ্রী ও স্বনামধন্য পরিচালক সুভাষ ঘাই। পাশে এসে দাঁড়ালেন তাঁদের, যাঁদের পাশে অনেকেই দাঁড়ান করুণার বশে। কিন্তু এই মনের আলোয় উদ্দীপ্ত নারীরাই প্রমাণ করলেন, তাঁদের দৃষ্টি না থাকায় লেশমাত্র খামতি পড়েনি আত্মবিশ্বাসে।


এই অভাবনীয় প্রতিযেগিতার আয়োজন করেছেন যিনি, তিনি সংস্থার কর্ণধার সমীর মনসুরি। তিনিও জন্মান্ধ। তাই অন্ধ নারীদের অন্তরের কথা বুঝেছিলেন। ষোলো জন সুন্দরীরা যখন দাঁড়িয়েছিলেন মঞ্চ আলো করে, সামনের দর্শক তাদের দেখছিলেন পলক না ফেলে। শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট জিতে প্রিন্সেস ইন্ডিয়া আবেগে জড়িয়ে ধরলেন জন অ্যাব্রাহমকে। হেঁটে গেলেন RAMP WALK করে। তিন বিজয়িনীর মোহিনী দৃষ্টিতে আচ্ছন্ন সেলিব্রিটিরাও।


হোলিতে রিলায়েন্স কমিউনিকেশনের ৩ জিবি ডেটা অফার দারুণ কম খরচে!