Lata Mangeshkar`s First Death Anniversary: এক বছর আগে ঠিক এই দিনে ভারতীয় সংগীতজগতে কী বিপর্যয় নেমে এসেছিল মনে পড়ে?
Lata Mangeshkar`s First Death Anniversary: তাঁর মৃত্যুতে সংগীতের একটা বর্ণময় অধ্যায় যেন শেষ হয়ে গিয়েছিল। তিনি ভারতীয় সংগীতের নাইটিঙ্গল লতা মঙ্গেশকর। এক বছর আগে ঠিক এই দিনে ৬ ফেব্রুয়ারি প্রয়াত হয়েছিলেন তিনি। লতা মঙ্গেশকর ১৯২৯ সালে ইন্দোরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ৯২ বছর বয়সে প্রয়াত হন।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: তাঁর মৃত্যুতে সংগীতের একটা বর্ণময় অধ্যায় যেন শেষ হয়ে গিয়েছিল। তিনি ভারতীয় সংগীতের নাইটিঙ্গল লতা মঙ্গেশকর। এক বছর আগে ঠিক এই দিনে ৬ ফেব্রুয়ারি প্রয়াত হয়েছিলেন তিনি। সাত দশক প্রলম্বিত তাঁর সুদীর্ঘ কেরিয়ারে লতাজি বিভিন্ন ভাষা মিলিয়ে ৩০ হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেছেন। আজও তাঁর সুরে মন কাঁদে শ্রোতার। আজও ভারতীয় সংগীতের শ্রোতা লতার গানে রোমাঞ্চিত হন। অসংখ্য হাজার হাজার তাঁর গান। শুধু হিন্দি ছবির গান ধরলেই বিস্ময়ের অন্ত থাকে না। কী করে পারলেন একজন এক জীবনে এত এত অসাধারণ গানের জন্ম দিতে?
তবে তাঁর এক-একটি গান নিয়ে শ্রোতাদের এক-এক রকম মত, এক-এক রকম রকম ভালো লাগা। নানা গান নিয়ে স্বভাবতই নানা প্রতিক্রিয়ার পাহাড়। তবে তারই মধ্যে অন্তত কিছু গান নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভালোলাগার অনুভূতির সমধর্মী প্রতিক্রিয়া মেলে। সেও সুদীর্ঘ তালিকা। তার থেকেই বহু-শ্রুত কিছু গানের ছোট্ট একটি তালিকা এখানে দেওয়া হল। অনেকটা গঙ্গা জলে গঙ্গা পুজোর মতো। এই গান দিয়েই লতাজির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন।
প্যার হুয়া ইকরার হুয়া: এই অপূর্ব সুন্দর গানটি রাজ কপুরের ১৯৫৫ সালের ছবি 'শ্রী-৪২০'-র। গানটি কিংবদন্তি মান্না দের সঙ্গে রেকর্ড করেছিলেন লতাজি।
জো ওয়াদা কিয়া উও নিভানা পড়েগা: এটা একটা আইকনিক গান। মহম্মদ রফির সঙ্গে। তাজমহল ছবির গান এটি।
আজ ফির জিনে কি তামান্না হ্যায়: গাইড ছবির গান। ওয়াহিদা রহমানের লিপে। গানটি আজও গুনগুন করেন মানুষ।
অ্যায় মেরে ওয়াতন কে লোগো: কবি প্রদীপের লেখা অসাধারণ কাব্যধর্মী একটি গান। দিল্লিতে লতা যখন গানটি গেয়েছিলেন এক সমাবেশে তখন সেখানে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুও উপস্থিত ছিলেন। শোনা যায়, লতার এই গান তাঁর চোখে জল এনে দিয়েছিল।
সালাম-এ-ইশক: রেখার গলায় এই গানটি আত্মপ্রকাশ করেই সুপারহিট হয়েছিল। ১৯৭৮ সালের গান। আজও মানুষকে নাড়া দিয়ে যায় গানটি।