Goa-য় `পাওরি হো রহি হ্যায়` নেচে ট্রোলের মুখে Mimi Chakraborty
গোয়া থেকে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নয়া ট্রেন্ড `পাওরি হো রেহি হ্য়ায়`-র উপর একটি ভিডিয়ো বানিয়ে ফেলেছেন মিমি।
নিজস্ব প্রতিবেদন : ইনস্টাগ্রাম পোস্ট বলছে এই মুহূর্তে গোয়ায় ছুটি কাটাচ্ছেন মিমি চক্রবর্তী। গোয়া থেকেই বেশ কয়েকটি ছবি ও ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন সাংসদ, অভিনেত্রী। তবে মিমি একা নন, সঙ্গে রয়েছেন তাঁর আরও কয়েকজন বন্ধু। গোয়া থেকে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নয়া ট্রেন্ড 'পাওরি হো রেহি হ্য়ায়'-র উপর একটি ভিডিয়ো বানিয়ে ফেলেছেন মিমি। আর সেটি ইনস্টায় পোস্ট করার পরই ফের ট্রোল হতে হল সাংসদ অভিনেত্রীকে।
পাকিস্তানের ইসলামাবাদের মেয়ে ডানানির মবিন এবং তাঁর কিছু বন্ধুরা মিলে আমেরিকান অ্যাকসেন্ট নকল করতে গিয়ে 'ইয়ে হামারি পাওরি হো রেহি হ্য়ায়' বলে একটি ভিডিয়ো বানিয়েছিলেন। বছর ১৯-র ডানানিরের সেই ভিডিয়ো ধীরে ধীরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর অনেক তরুণ-তরুণীই সেই ট্রেন্ড অনুসরণ করে ভিডিয়ো বানাতে থাকেন। গোয়া বেড়াতে গিয়ে মিমিও নেহাতই মজা করে সেই ট্রেন্ডই অনুসরণ করেছেন। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন বিজেপিতে যোগ দেওয়া পার্নো মিত্র। টলিপাড়ার সেলেব স্টাইলিস্ট সন্দীপ স্যান্ডি ঘোষাল এবং অঙ্কিতা। 'পাওরি হো রেহি হ্য়ায়'-র ভিডিয়ো পোস্ট করে মিমি লিখেছেন, 'Going With Trend'।
আরও পড়ুন-''যে যাচ্ছে যাক, আমি এখনও তৃণমূলেই'', বললেন Nusrat Jahan
এই ভিডিয়ো পোস্ট করার পরই নেটিজেনদের একাংশের কাছে ট্রোল হতে হল সাংসদ, অভিনেত্রীকে। কেউ লিখেছেন, 'সামনে ভোট আসছে, ভোটের পর এই নাচটা হবে তো?' কেউ লিখেছেন 'আমাদের সাংসদ', কেউ লিখেছেন বাহ সাংসদ। তবে, সোশ্যালে মিমির অনুরাগীর সংখ্যাও নেহাত কম নয়। অনেকেই এমন রয়েছেন যাঁরা মিমির প্রশংসা করেছেন এবং তাঁর প্রতি ভালোবাসা দেখিয়েছেন।
আরও পড়ুন-''চোখের ভাষা পড়তে পারছেন?'' প্রশ্ন করে ট্রোলের মুখে Nusrat
টলিপাড়ায় যেখানে দলবদলের হিড়িক। যেখানে তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী এবং বিজেপিতে যোগদানকারী পার্নো মিত্র একই সঙ্গে গোয়ায় ছুটি কাটাচ্ছেন। অনেকেরই প্রশ্ন মিমি কি তবে বিজেপিতে ঝুঁকছেন, নাকি পার্নো তৃণমূলে আসার কথা ভাবছেন? নাকি মিমি-পার্নোর বন্ধুত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছে রাজনীতি ও ব্যক্তিগত সম্পর্ককে গুলিয়ে ফেলা সত্যিই ভুল হবে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন নুসরত ঘনিষ্ঠ যশ। সেক্ষেত্রেও অবশ্য যশের সাফ জবাব, রাজনীতি ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক দুটো পৃথক জায়গা।