নিজস্ব প্রতিবেদন  : নিউ ইয়র্ক থেকে চিকিতসা করিয়ে ফিরেও শেষ রক্ষা হল না। দেশে ফেরার কয়েক মাসের মধ্যে স্ত্রী, সন্তানদের ছেড়ে চলে গেলেন ঋষি কাপুর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন  : চোখে জল নিয়ে দাদা রণধীর কাপুরই জানালেন, ঋষি আর নেই


ভাগ্নে আরমান জৈনের বিয়ে উপলক্ষে দিল্লিতে গিয়েও অনুষ্ঠানে হাজির হতে পারেননি ঋষি। ভাগ্নের বিয়ের আগের রাতেই অুসুস্থ হয়ে পড়েন বর্ষীয়ান অভিনেতা। সঙ্গে সঙ্গে দিল্লির একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। শ্বাসের কষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন ঋষি। এরপর দিল্লি থেকে ফিরে ফের মুম্বইয়ের আরও একটি হাসাপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। সেখানে থেকেও পরে নিয়ে আসা হয় তাঁকে। তারপর থেকে বাড়িতেই নিতুর কাছে ছিলেন ঋষি।


আরও পড়ুন  : রয়েছেন সুদূরে, ঋষির মৃত্যুর খবরে মার্কিন মুলুকে বসেই ভেঙে পড়লেন প্রিয়াঙ্কা


করোনা সংক্রমণের জেরে লকডাউন শুরু হওয়ার পর স্ত্রীর সঙ্গে মুম্বইয়ের বাড়িতে ছিলেন ঋষি। লকডাউন ভেঙে যাতে কেউ বাড়ির বাইরে বের না হন, তার জন্য ভক্তদের কাছে বার বার আর্জি জানান ঋষি কাপুর। শুধু তাই নয়, এই কঠিন পরিস্থিতিতে কেউ যেন চিকিতসক, নার্স কিংবা চিকিতসা কর্মীদের হেনস্থা না করেন, সেই আর্জিও জানান ঋষি। পুলিস, প্রশাসনকে সহযোগিতা করে, বাড়িতে থাকলে তবেই করোনা ভাইরাসকে সবাই মিলে একযোগে দূর করা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন ঋষি।


আরও পড়ুন  : 'পাগলের' মতো ভালবাসতেন, নিতুকে পাওয়ার জন্য ঋষি কি করেন জানেন!


দেখুন... 



গত ২ এপ্রিল এই স্টেটাসই ছিল ভক্তদের উদ্দেশ্যে ঋষির শেষ বার্তা। যদিও বুধবার ইরফান খানের মৃত্যুর পর তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করে সোশ্যাল হ্যান্ডেলে প্রয়াত অভিনেতার ছবি শেয়ার করেন ঋষি কাপুর। সেই ঘটনার পর কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই নিজেও চলে গেলেন পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে।