নিজস্ব প্রতিবেদন : নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে নিষ্ক্রিয় করে দিলেন সোনাক্ষী সিনহা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনা, আক্রমণ, উৎপীড়ন থেকে দূরে থাকতেই তিনি এই পদক্ষেপ করেছেন বলে নিজেই লিখেছেন সোনাক্ষী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে নিষ্ক্রিয় করার আগে সোনাক্ষী লেখেন, ''নিজেকে মানসিক ভাবে সুস্থ রাখতে প্রথম পদক্ষেপই হল সমস্ত নেতিবাচক (negativity) থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখা। আজকাল এই নেতিবাচক বিষয়গুলি টুইটারে থেকে বেশি আর কোথাও নেই। তাই আমি বিদায় নিলাম। সাময়িকভাবে আমি আমার অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করছি। বিদায়, শান্তিতে থাকুন।''


আরও পড়ুন-''বলিউডে স্বজনপোষণ আছে, আমিই অন্যতম উদাহরণ'' স্বীকার করেছিলেন রণবীর কাপুর



নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টের শেষ এই পোস্টের স্ক্রিনশট ইনস্টাগ্রামেও পোস্ট করেছেন সোনাক্ষী। ক্যাপশানে লিখেছেন, ''আগ লাগে বস্তি মে, ম্যায় আপনি মস্তি মে।'' তাঁর এই লেখা থেকেই স্পষ্ট, এবার টুইটারে যা কিছু হোক, তিনি এর মাঝেই আর থাকছেন না।


আরও পড়ুন-টলিউডে স্বজনপোষণের অভিযোগ, তিনিও কি বঞ্চিত! কী বললেন সুদীপ্তা চক্রবর্তী?



আরও পড়ুন-শ্রীলেখা মিত্রের স্বজনপোষণের অভিযোগ, মুখ খুললেন স্বস্তিকা!


 সোশ্যাল মিডিয়ায় নানান পোস্ট, আলোচনা, সমালোচনা, আক্রমণ, নানান বিষয়, ক্রমাগত ছড়িয়ে পড়া 'নেগেটিভিটি' অনেককেই বিষাদগ্রস্ত করে তোলে। কারোর কারোর ক্ষেত্রে এটি অবসাদের দিকেও ঠেলে দেয়। এমনটাই মনে করছেন মনোবিদরা। এদিকে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর বি-টাউনের অনেক তারকাকেই স্বজনপোষণ নিয়ে আক্রমণের মুখে পড়তে হচ্ছে। আর এই তালিকায় বাদ নেই অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহাও। শত্রুঘ্ন সিনহার মেয়ে এবং 'সলমন ঘনিষ্ঠ' বলে অনেকেই সোনাক্ষীকেও আক্রমণ করছেন। আর সেকারণেই অভিনেত্রী এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করছেন কিছু লোকজন।


এর আগে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার আক্রমণ, আর কাদা ছোঁড়াছুড়ি প্রসঙ্গে সোনাক্ষী লিখেছিলেন, ''শুয়োরের সঙ্গে কুস্তি লড়তে গিয়ে আপনি নিজেও নিজেকে নোংরায় নামিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আর শুয়োরগুলি মজা লুঠছে। আমাদেরই কিছু লোকজন এই মৃত্যুটা ব্যবহার করে নিজেদের প্রচার চালাচ্ছেন। বন্ধ করুন।''


আরও পড়ুন-ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল ডিলিট করে দিলেন সুশান্ত সিং রাজপুতের দিদি শ্বেতা?


সোনাক্ষী আরও লিখেছিলেন, ''আপনার যে ঘৃণা, বিষাক্ত বিষয়গুলি ছড়িয়ে দিচ্ছেন, তার সত্যিই প্রয়োজন নেই। যিনি চলে গিয়েছেন, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন।''