নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে আছড়ে পড়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। প্রতিদিন রেকর্ড সংক্রমণ। ঠিক সেই সময় টিকায় টান রাজ্যে। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে সেন্ট্রাল স্টোরে আর একটিও কোভিশিল্ডের জোগান নেই। কোভ্যাক্সিন হাজার পনেরো মতো রয়েছে। কাল সল্টলেক স্টোর থেকে কোনও ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে পারা যাবে না। এর ফলে সল্টলেক এলাকায় টিকাকরণ বন্ধ থাকবে। পাইপলাইনে যে টিকা মজুত আছে, তাতে খুব বেশি হলে তিন থেকে চারদিন চালানো যাবে টিকাকরণ। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর ১৬ এপ্রিলের আগে কোভিশিল্ড সরবরাহ করার ক্ষেত্রে কোনও আশার কথা শোনায় নি সেরাম ইন্ডিয়া। এহেন পরিস্থিতিতে চিন্তায় স্বাস্থ্য দফতর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ভয়াবহ হচ্ছে করোনার Second wave, ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা সংক্রমিত লক্ষাধিক


জানার বিষয় এখনও পর্যন্ত কত টিকা পেয়েছে রাজ্য? কোভ্যাক্সিন, কোভিশিল্ড মিলিয়ে প্রায় ৮৫ লক্ষ ৭৩ হাজারের কিছু বেশি ভ্যাকসিন এসেছে ইতিমধ্যেই। বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ৮ এপ্রিল পর্যন্ত ৭৩.৫ লক্ষ টিকা দেওয়া হয়ে গিয়েছে। পুরসভা থেকে শুরু করে সরকারি হাসপাতাল, বেসরকারি হাসপাতাল সব জায়গায় ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। এমনই একটা সময় টিকায় টান পড়ল যে সময় হু হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।



আরও পড়ুন: বোমা বাঁধতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, বিস্ফোরণে এক ব্যক্তির দুটি হাত উধাও


শুক্রবার রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্ত ৩৬৪৮ জন। অসমর্থিত সূত্রে খবর  সংখ্যাটা আসলে ,সাড়ে পাঁচ হাজারেরও বেশি। চিকিৎসকদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ। তাঁদের মতে এই হারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলে একসপ্তাহের মধ্যে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা দশ হাজার ছাড়িয়ে যাবে।