নিজস্ব প্রতিবেদন- Coronavirus-এর নতুন স্ট্রেন নতুন করে চিন্তা বাড়িয়েছে। তবে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের একাংশের দাবি, নতুন স্ট্রেন নিয়ে এখনই আতঙ্কগ্রস্থ হওয়ার কিছু নেই। এই নতুন স্ট্রেন আইসোলেট করা হয়েছে। ফলে ভাইরাসের এই নতুন ধরণের একাধিক বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানোর সুযোগ রয়েছে। সেইসঙ্গে এই স্ট্রেন-এ আক্রান্তদের শরীরে করোনা ভ্যাকসিন কতটা কার্যকর হবে, সেটাও জানা যেতে পারে। এসবের মধ্যেই আজ Corona Vaccine নিয়ে বড় ঘোষণা হতে পারে। ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া সকাল ১১টায় সাংবাদিখ বৈঠক করবে। সেখানেই দুটি দেশজ ভ্যাকসিন Covishield ও Covaxin-এর আপতকালীন ব্যবহারের ব্যাপারে নিজেদের সিদ্ধান্ত জানাবে  DCGI.


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনা ভ্যাকসিন বন্টন ও প্রয়োগের তদারকির জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। সেই কমিটি ইতিমধ্যে দেশের দুটি ভ্যাকসিন আপতকালীন ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। নতুন বছরের প্রথম দিন Covishield ও দ্বিতীয় দিন  Covaxin-এর জরুরি ক্ষেত্রে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে সেই কমিটি। Bharat Biotech-এর Covaxin তৈরি হয়েছে হায়দরাবাদের ল্যাবে। তবে আজ  DCGI-এর অনুমোদন পেলেই দেশজ দুটি ভ্যাকসিন ভারতে প্রয়োগ শুরু হবে। তাই আজ  DCGI-এর সাংবাদিক বৈঠকের দিকেই নজর থাকবে গোটা দেশের।


আরও পড়ুন-  ব্রিটেনে মাথাচাড়া দেওয়া করোনার নয়া স্ট্রেনের কালচার করে সাফল্যে প্রথম ভারত


ভ্যাকসিনেশন-এর প্রক্রিয়া নিয়ে শনিবারই দেশজুড়ে ড্রাই রান বা মক ড্রিল হয়েছে। সারা দেশের ১২৫টি জেলার ২৮৬টি কেন্দ্রে এই ড্রাই রান হয়েছে। দিল্লিতে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ড্রাই রান প্রক্রিয়ার তদারকি করেছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী Dr. Harsh Vardhan. স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, সবার প্রথমে স্বাস্থ্যকর্মীদের টীকাকরণ হবে। তবে এখনও পর্যন্ত যা খবর তাতে জানা যাচ্ছে, আগামী সপ্তাহ থেকেই দেশে করোনা ভ্যাকসিনের জরুরি ক্ষেত্রে ব্যবহার শুরু হতে পারে। এবার প্রশ্ন হচ্ছে, জরুরিকালীন বিষয়টি কী! বিশেষজ্ঞদের মতে, যে কোনও ভ্যাকসিন ট্রায়াল করতে ৬ থেকে ৭ বছর সময় লেগে যায়। কিন্তু এখন যেহুতু মহামারী চলছে, তাই যা করতে হবে তাড়াতাড়ি। ফলে স্বেচ্ছাসেবকদের শরীরে প্রয়োগ করে সেই ডেটার উপর নির্ভর করে চলবে টীকাকরণ। নেওয়া হবে ড্রাই রান-এর ডেটা-ও।