নিজস্ব প্রতিবেদন:  ট্রলি আনতে দেরি, আর তাতেই এসএসকেএম-এর গ্রুপ ডি কর্মীকে মেরে কান ফাটানোর অভিযোগ রোগীর পরিবারের। ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত এসএসকেএম। নারায়ণচন্দ্র বাগচি নামে ওই রোগীরও মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতাল কর্মীদের দাবি, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছিল। এই ঘটনায় রোগীর এক আত্মীয়কে গ্রেফতার করেছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



এদিন বেলায় হাসপাতালে হাওড়ার বাসিন্দা নারায়ণচন্দ্র বাগচিকে নিয়ে আসেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামানোর পরই সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ওই  কর্মীকে ট্রলি নিয়ে আসার জন্য বলেন তাঁরা। হাসপাতাল কর্মীদের অভিযোগ, দুতিন মিনিটের মধ্যে ট্রলি নিয়ে এলেও ওই কর্মীর ওপর চড়ান হন রোগীর আত্মীয়রা। কিল, চড়, ঘুষি চলতে থাকে। কান ফেটে রক্ত বেরিয়ে যায় ওই কর্মীর।


বিধাননগরের মেয়র পদ থেকে ইস্তফা সব্যসাচী দত্তের


এমার্জেন্সিতে ট্রলির সংখ্যা ১৫-১৬ টি। সেই ট্রলি দিতে বেশ কিছুটা দেরি হয়েছিল ওই কর্মীর। আর তার জেরেই হাসপাতালের ওই কর্মীকে মেরে কান ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল রোগীর পরিবারের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগেই এনআরএস-এ জুনিয়র চিকিত্সক নিগ্রহকাণ্ডে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজ্য। নিরাপত্তার দাবিতে চলতে থাকে টানা কর্মবিরতি। পরে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে বিষয়টি মেটে। একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। কিন্তু অচিকিত্সক কর্মীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব কে নেবে, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।