ওয়েব ডেস্ক: আনন্দলোক হাসপাতাল নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটাতে উদ্যোগ। বকেয়া PF শোধ করার বিষয়ে সবরকম সাহায্যের আশ্বাস, বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তের। 'PF বিল্ডিংয়েরও অনেক কর বাকি। কিছু কি করছে বিধাননগর পুরসভা!' কড়া আক্রমণ মেয়রের। সাহায্যের আশায় নবান্নে চিঠি আনন্দলোক কর্তৃপক্ষের।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বকেয়া PF নিয়ে যত জট। কোপ চিকিত্‍সায়। বড়সড় ফাইনের খাড়া নেমে আসায়, চাপে পড়ে হাসপাতালই বন্ধের সিদ্ধান্ত আনন্দলোক কর্তৃপক্ষের। রাজ্যে ১২টি শাখা রয়েছে আনন্দলোক হাসপাতালের। সবকটি শাখাই বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সকালেই তড়িঘড়ি হাসপাতালে যান মেয়র সব্যসাচী দত্ত। গলায় সাহায্যের আশ্বাস। PF কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে অবশ্য রুদ্রমূর্তি মেয়র।


কর্মীদের PF নিয়মিত জমা না দেওয়ায় আনন্দলোক হাসপাতালের অ্যাকাউন্ট সিল করা হয়েছে। সাড়ে ৯ লক্ষ টাকা ফাইন করেছেন PF কমিশনার। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, তাঁরা একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান চালান। টাকার জোগান অনুযায়ী কর্মীদের বেতন দেওয়া হয়, সেজন্যই PF জমার বিষয়টিও অনিয়মিত।


জানেন তু চিজ বড়ি হ্যায় মস্ত গানটি কোন অভিনেত্রীর জন্য ভাবা হয়েছিল?



নতুন করে রোগী ভর্তি এদিন হয়নি সল্টলেকের আনন্দলোকে। তবে যাঁরা ভর্তি ছিলেন তাঁদের চিকিত্‍সা চলছে। অন্য হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করে, রোগী স্থানান্তরের প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যায়। 


আর্থিক সমস্যার কথা জানিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে আনন্দলোক হাসপাতাল। নবান্নে দুটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে। আর্থিক সাহায্যের জন্য বিধাননগরের শিল্পপতি থেকে বিশিষ্ট আবাসিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বিধাননগরের মেয়র। ব্যক্তিগত স্তরেও সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।