নিজস্ব প্রতিবেদন:  জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari) দলে যোগদান নিয়ে সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে বিপাকে বিজেপি (BJP) নেতা সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)। দলের তরফে শোকজ করা হল তাঁকে। চিঠি দিয়ে ৭ দিনের মধ্যে জবাব তলব করেছেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। একই কারণে শোকজের মুখে পড়েছেন বিজেপির আলিপুরদুয়ার জেলার সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মাও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে গরহাজির ৪ মন্ত্রী, Rajib প্রসঙ্গে তুঙ্গে জল্পনা!


দলের নেতৃত্বের সঙ্গে সাময়িক মনোমালিন্য। তৃণমূলের (TMC) সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের কথা ঘোষণা করেছিলেন আসানসোল পুরনিগমের প্রশাসক, পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক জিতেন্দ্র তিওয়ারি (Jitendra Tiwari)। পদত্যাগ করেছিলেন পুর প্রশাসক, এমনকী তৃণমূলের (TMC) পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতির পদ থেকেও। তাহলে কি শুভেন্দুর অধিকারীর (Suvendu Adhikari) পথেই হাঁটবেন? আসানসোলের এই তৃণমূল (TMC) নেতাকে নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা ছিল তুঙ্গে। কিন্তু ঘটনা হল, সমস্যা মিটতেও বেশি সময় লাগেনি।  ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই কলকাতায় মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের (Arup Biswas) সঙ্গে বৈঠকের পর জিতেন্দ্র (Jitendra Tiwari) জানিয়ে দেন, তিনি তৃণমূলেই (TMC) থাকছেন।


আরও পড়ুন: বুধবার ১৬,৫০০ শূন্যপদে নিয়োগ-বিজ্ঞপ্তি, ৩১ জানুয়ারি তৃতীয় টেট: Mamata


এরইমধ্যে আবার জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে (Jitendra Tiwari) নিয়ে তুমুল জল্পনা শুরু হয়  রাজ্য বিজেপির (BJP) অন্দরেও। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে জিতেন্দ্রকে দলে নেওয়ার বিরোধিতা করেন আসানসোলের বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। জিতেন্দ্রকে দলে নেওয়ার বিপক্ষে ছিলেন সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)-সহ আরও অনেকেই। বস্তুত, সাংবাদিক সম্মেলনে সায়ন্তন জানিয়েও দিয়েছিলেন, 'জিতেন্দ্রকে দলে নেওয়া ঠিক হবে না। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলবেন।' সূত্রের খবর, প্রকাশ্যে এমন মন্তব্য একেবারেই ভালোভাবে নেয়নি বঙ্গ বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। তাই সায়ন্তন বসুকে (Sayantan Basu) শোকজের চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এই শোকজের প্রেক্ষিতে দুঃখপ্রকাশ করে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)।