নিজস্ব প্রতিবেদন: নাগরিকত্ব আইন(Citizenship Act)বিরোধী বিক্ষোভের জেরে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে বহু বাস। সেই বাসের বিমার টাকা নিয়ে এখন প্রবল বেকায়দায় বাস মালিকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ভাসছে কয়েক বিঘে জমি, ইন্ডিয়ান অয়েলের পাইপ ফুটো করে তেল চুরি গলসিতে


এখনও পর্যন্ত পাওয়া হিসেবে অনুযায়ী সম্পূর্ণ জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে ১৪ বাস। দরজা-জানালা ভাঙা হয়েছে আরও ৩৫টি বাসের। চাকায় আগুন দেওয়া হয়েছে ৬ বাসের।  ওইসব বাসগুলির দাম গড়ে ৩০ লাখ টাকা। কিন্তু সেগুলি কমপক্ষে ৬-১০ বছরের পুরনো।  সেখানেই সমস্যা।


বিমার নিয়ম অনুযায়ী, ওইসব বাসের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে ৭০ শতাংশ টাকা। অর্থাত্ যে বাসের দাম ৩০ লাখ তার জন্য। পাওয়া যাবে ২১ লাখ টাকা। বাকি টাকা আসবে কোথা থেকে? এই মুহূর্তে বাস শিল্পের যা অবস্থা তাতে ওই টাকা বাস মালিকদের পক্ষে দেওয়া অসম্ভব বলে জানাচ্ছেন বাস মালিকরা।



আরও পড়ুন-শেষপর্যন্ত শীত এল শহরে! এক ধাক্কায় পারদ নামল ৩ ডিগ্রি


সরকারি ক্ষেত্রে বাস ভাঙচুর করা হলে তা মেরামতি করা হয় সাধারণ মানুষের করের টাকা থেকেই। কিন্তু বেসরকারি ক্ষেত্রে তা হওয়ার উপায় নেই। ফলে ওইসব বাস ফের কীভাবে রাস্তায় নামবে তানিয়ে চিন্তায় বাস মালিকরা।  বুধবার বেলা তিনটেয় বৈঠকে বসছেন ক্ষতিগ্রস্থ বাস মালিকরা।  ঠিক হয়েছে ওই ১৪ বাস সরকারকে কিনে দেওয়ার দাবি জানাবেন মালিকরা। কিস্তির মাধ্যমে সেই দাম তাঁরা সরকারকে মেটাবেন। তা না হলে পথে বসবে বেশ কয়েকটি পরিবার।