নিজস্ব প্রতিবেদন: ২০১৪ সালে প্রাথমিক টেটে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল প্রায় হাজার দশেক। টেটের ফলাফলের ভিত্তিতে কাদের নিয়োগ করা হয়েছে? পূর্ণাঙ্গ তালিকা চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। ২২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আদালত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রয়োজনীয় যোগ্যতা নেই, অথচ প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পেয়েছেন অনেকেই! এই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন এক ব্যক্তি। তাঁর দাবি, ২০১৪ সালে প্রাথমিক টেট দিয়েছিলেন। সেই পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে উত্তর দিনাজপুরের একটি স্কুলে চাকরি পান ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে। কয়েক দিন ক্লাসও করিয়েছিলেন তিনি। এরপর চাকরি চলে যায়! কেন? পর্যাপ্ত তথ্য না থাকায় তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয় বলে অভিযোগ।


আরও পড়ুন: Sarada scam: ইডি-মামলায় Kunal Ghosh-কে অন্তর্বর্তী জামিন বিশেষ সিবিআই আদালতের


এদিন মামলাটির শুনানি হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। শুনানিতে মামলাকারী বলেন, স্রেফ তিনি একা নন, আরও ১২৯ জন রয়েছেন, যাঁদের কাছে পর্যাপ্ত তথ্য নেই। অথচ তাঁরা সকলেই চাকরি করছেন! এরপর মামলাটিকে স্রেফ জনস্বার্থ মামলা রূপান্তরিত করাই নয়, ২০১৪ সালে প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে হাইকোর্ট এবং ২২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিযুক্তদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তলব করা হয়।